একাদশ শ্রেণীর দর্শন দ্বিতীয় সেমিস্টার, দর্শনশাস্ত্রের unit-1: Introduction of logic অংশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হল বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর (Changing Sentences Into Logical Forms)। এই পর্বে প্রথমে আমরা আলচনা করবো বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর করার নিয়ম এবং তার পরে আলোচনা করবো বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর উদাহরণ।
WBCHSE Class 11 Philosophy Semester2- এর ছাত্রছাত্রীদের একেবারে নুতন সিলেবাস অনুযায়ী বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর উদাহরণ আজকের উপস্থাপনার বিষয়বস্তু । ছাত্রছাত্রীরা মনোযোগের সহিত আমাদের বচন পরিবর্তন করো উপস্থাপনাগুলি লক্ষ্য করলে, আশা করি খুবই উপকৃত হবে ।
একাদশ শ্রেণীর দর্শন দ্বিতীয় সেমিস্টারের ছাত্রছাত্রীদের কথা মাথায় রেখে, তাদের পরীক্ষার প্রস্তুতির উপযোগী করে বচন নির্ণয় করো -এই আলোচনাটি উপস্থাপন করা হলো।
বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর উদাহরণ( Changing Sentences Into Logical Forms)
বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর করার নিয়ম:
যুক্তি বিজ্ঞানে A,E,Iএবং O এই চার প্রকার বচন এর মাধ্যমে আমাদের মনের ভাব প্রকাশ করতে হয়। বাক্যকে যুক্তি বিজ্ঞান সম্মত এই চার প্রকার বচনে রূপান্তর এর নিয়ম গুলি আলোচনা করা হলো-
1. একটি নিরপেক্ষ বচনের চারটি অংশ আছে যথা পরিমাণ, উদ্দেশ্য পদ সংযোজক বা গুন ও বিধেয় পদ। বাক্যকে বচনে রূপান্তরিত করার সময় এই চারটি অংশকে যথাযথভাবে নির্দিষ্ট জায়গায় উল্লেখ করতে হবে। বচন আকারে যথাযথভাবে নির্দিষ্ট জায়গায় উল্লেখ করতে হবে। এই চারটি অংশের হল পরিমাণ, উদ্দেশ্য়, সংযোজক বা গুন ও বিধেয় পদ।
যেমন-
মানুষ মরণশীল।
L.F-(A) সকল মানুষ হয় মরণশীল।
২. বাক্যকে রূপান্তরিত করার সময় বাক্যের অর্থের পরিবর্তন করা যাবে না বাক্যেকে রূপান্তরিত করার সময় গুনটিকে অর্থাৎ সদর্থক না নঙর্থক তা স্পষ্ট করে উল্লেখ করতে হবে। যদি মূল বাক্যের শেষ নগর নঙর্থক চিহ্ন তাহলে এই বাক্যটিকে বচনে রূপান্তর করার সময় নঙর্থক চিহ্নটিকে গুণ হিসাবে লিখতে হবে।
যেমন-
কোন মানুষ নয় পূর্ণ ।
L.F-(E) কোনো মানুষ নয় পূর্ণ ।
৩.সংযোজক সবক্ষেত্রেই হওয়া ক্রিয়ার যেকোনো একটি আকারে অর্থাৎ হই, হন, হয় এইরূপে রাখতে হবে। সংযোজক বর্তমানকালের হবে যদি কোন বাক্য অতীত বা ভবিষ্যৎ কালের হয় তাহলে কাল প্রকাশক শব্দটিকে বিধেয় পদের সাথে সংযুক্ত করতে হবে ।
যেমন-
যদু বাড়িতে ছিল না ।
L.F-(E) যদু নয় এমন ব্যক্তি যে বাড়িতে ছিল ।
সক্রেটিস দার্শনিক ছিলেন ।
L.F-(A) সক্রেটিস হয় এমন ব্যক্তি যিনি দার্শনিক ছিলেন ।
সব সভ্য সভায় উপস্থিত ছিলেন না ।
L.F-(O) কোন কোন সভ্য নয় এমন ব্যক্তি যারা সভায় উপস্থিত ছিল ।
৪. অনেক বাক্যের উদ্দেশ্য ও বিধেয় পদ দীর্ঘ হয় সে ক্ষেত্রে বাক্যকে বচনে রূপান্তর করার সময় বাক্যের অর্থ ঠিক রেখে বাক্যের উদ্দেশ্য ও বিধেয় সংক্ষিপ্ত করে নিতে হবে।
যেমন-
যেসব মানুষ ভারতে বাস করে তাদের সকলেই শান্তিপ্রিয়
L.F-(A) সকল ভারতীয় হয় প্রিয় ব্যক্তি
৫. যেসব বাক্যে সকল, সব বা সমস্ত, প্রত্যেক , প্রতিটি্, যে কেউ, সর্বদা, যেকোন, যেসে, যদি তবে, যেখানে সেখান, মাত্রই ,অবশ্যই , নিশ্চিতভাবে্, অনিবার্যভাবে , একান্ত ভাবে , সব সময় , প্রতিশব্দ গুলির যেকোনো একটি থাকে এবং বাক্যটি যদি নঙর্থক হয় তাহলে O বচন হবে এবং বাক্যটি যদি সদর্থক হয় তাহলে I বচনে পরিণত করতে হব।
যেমন-
সব ফুল লাল নয় ।
L.F(I)- কোন কোন ফুল হয় লাল ।
মানুষ মাত্রই ভুল করে ।
L.F-(A) সকল মানুষ হয় এমন যারা ভুল করে ।
যদি মেঘ করে তবে বৃষ্টি হবে ।
L.F-(A) সকল মেঘ হওয়ার ক্ষেত্র হয় বৃষ্টি হওয়ার ক্ষেত্র ।
সৎ লোকেরা অনিবার্যভাবে সুখী নয় ।
L.F(I)- কোন কোন সৎ ব্যক্তি নয় সুখী ব্যক্তি ।
যা চকচক করে তাই সোনা নয় ।
L.F-(O) কোন কোন চকচকে বস্তু নয় সোনা।
৬. যেসব বাক্যে নয়, কোন নয, কেউ নয় , কোন কিছু নয় , কখনো নয়্ ,কোন মতে নয় , কোনোটা একসঙ্গে নয় প্রভৃতি শব্দ থাকে সেইসব বাক্যক A বচনে পরিণত করতে হবে।
যেমন-
কোন ছাত্র সফল হয়নি।
L.F-(E) কোন ছাত্র নয় সফল ব্যক্তি।
কোন ত্রিভুজ বৃত্ত নয় ।
L.F-(E) কোন ত্রিভুজ নয় বৃত্ত।
তুমি ও আমি এক নয়।
L.F-(E) তুমি নয় আমি।
৭. যেসব বাক্যে কোন কোন , কিছু কিছু্,কখনো কখনো ,অধিকাংশ ,বেশিরভাগ ,অনেক , প্রায় সব , কয়েকজন , সাধারনত , শতকরা্ ,প্রায় সব সময় , সম্ভবত্ ,অনেক ক্ষেত্রে ,কয়েকটি এইসব শব্দ থাকে এবং যদি বাক্যটিকে বাক্যটিতে নঙর্থক চিহ্ন থাকে তাহলে O বচন হবে এবং নঙর্থক না থাকলে অর্থাৎ বাক্যটি যদি সদর্থক হয় তাহলে I বচন হবে ।
যেমন-
মানুষ সাধারণত শান্তিপ্রিয়।
L.F(I)- কোন কোন মানুষ হয় শান্তি প্রিয় ব্যক্তি।
অধিকাংশ ছাত্র কৃতকার্য হয় ।
L.F(I)- কোন কোন ছাত্র হয় এমন যারা কৃতকার্য হয়েছে ।
শিক্ষকেরা কখনো কখনো সত্য কথা বলেন না ।
L.F-(O) কোন কোন শিক্ষক নয় সত্যবাদী ।
শতকরা 25 জন ব্যবসায়ী ।
L.F(I)- কোন কোন ব্যবসায়ী হয় সৎ ব্যক্তি ।
৮. বাক্যে কদাচিৎ , কালভদ্রে ,ক্বচিৎ, কোন কোন নয় কিছু না ,প্রায় কিছুই নয় বা স্বল্প সংখ্যক প্রভৃতি শব্দ থাকে এবং বাক্যটিতে যদি নঙর্থক চিহ্ন থাকে তাহলে বাক্যটিকে I বচনে পরিণত করতে হবে এবং বাক্যটিতে যদি সদর্থক চিহ্ন থাকে তাহলে O বচনে পরিণত করতে হবে । এর কারণ হলো উপরে উল্লেখিত প্রত্যেকটি শব্দের মধ্যে নঙর্থক অর্থ লুকিয়ে আছে তাই নঙর্থক বচন সদর্থক হবে।
এ প্রসঙ্গে স্বল্প সংখ্যক শব্দটির বিভিন্ন অর্থ বুঝে নেওয়া যাক
A Few (some) -কোন কোন
F ew (some not)কোন কোন নয়
The few (some) কোন কোন
যেমন-
খুব কম ছাত্র পড়ায় মনোযোগী ।
L.F-(O) কোন কোন ছাত্র নয় পড়ায় মনোযোগী ।
মানুষ কদাচিৎ স্বার্থপর নয়
L.F(I)- কোন কোন মানুষ হয় স্বার্থপর ব্যক্তি ।
ধার্মিক ব্যক্তির সংখ্যা খুব কম নয় ।
L.F(I)- কোন কোন মানুষ হয় ধার্মিক ব্যক্তি ।
মানুষ কাল ভদ্রে সত্য কথা বলে ।
L.F-(O) কোনো কোনো মানুষ নয় এমন যারা সত্য কথা বলে ।
৯. যদি কোন বাক্যে মাত্র , শুধু , কেবলমাত্র ,একমাত্র , ছাড়া কেউ নয় প্রভৃতি শব্দ থাকে তাহলে বাক্যটিকে A বচনে পরিণত করতে হবে এক্ষেত্রে উদ্দেশ্য বিধেয় পদ এবং বিধেয়কে উদ্দেশ্য পদে পরিণত করতে হবে । যদি উপরিউক্ত শব্দগুলি বাক্যের প্রথমে বসে , আর যদি উপরিউক্ত শব্দগুলি বাক্যের প্রথমে না বসে উদ্দেশ্য পদের পরে বসে তাহলে উদ্দেশ্য ও বিধেয় কোন রকম পরিবর্তন হবে না।
যেমন-
কেবলমাত্র ধার্মিকরাই সুখী ।
L.F-(A) সকল সুখী ব্যক্তি হয় ধার্মিক ।
ধার্মিকেরাই কেবলমাত্র সুখী ।
L.F-(A) সকল ধার্মিক ব্যক্তি হয় সুখী ব্যক্তি।
১০. যদি কোন বাক্যে ব্যতীত , ছাড়া প্রভৃতি ব্যতিক্রম শব্দ সূচক ব্যতিক্রম সূচক শব্দ থাকে তাহলে সেই বাক্যকে বচনে পরিণত করতে হলে দুটি নিয়ম মেনে চলতে হবে এই নিয়মটি হল
ব্যতিক্রমী বিষয়টি যদি নির্দিষ্ট হয় তাহলে বাক্যটিকে A পরিনত করতে হবে
যেমন-
পারদ ছাড়া সব ধাতু কঠিন
L.F-(A) সকল ধাতু (পারদ ছাড়া) হয় কঠিন বস্তু ।
L.F-(A) সকল অধাতু হয় কঠিন ধাতু ।
L.F-(E) কোন পারদ নয় কঠিন ধাতু ।
ব্যতিক্রমী বিষয়টি যদি অনির্দিষ্ট হয় তাহলে বাক্যটিকে O বচনে পরিণত করতে হবে
যেমন-
একটি ছাড়া সব ধাতু কঠিন ।
L.F-(O) কোন কোন ধাতু নয় কঠিন বস্তু ।
L.F-(O) কোন কোন অধাতু নয় কঠিন বস্তু ।
১১ . যদি কোন বাক্যের উদ্দেশ্য নাম পদ সর্বনাম পদ হয় তাহলে সেই বাক্যকে বিশিষ্ট বচন বলে । নামটি যদি নির্দিষ্ট হয় এবং বাক্যটি যদি সদর্থক হয় তাহলে A বচন হবে এবং বাক্যটি নঙর্থক হয় তাহলে বাক্যটি E বচন হবে । আর নাম পদটি যদি অনির্দিষ্ট হয় এবং বচন টি যদি সদর্থক হয় তাহলে I বচন হবে এবং নঙর্থক হলে O বচন হবে ।
যেমন-
কলকাতা বড় শহর ।
L.F-(A) কলকাতা বড় শহর ।
সে গায়ক নয় ।
L.F-(E) সে নয় গায়ক ।
চোরটি ধরা পড়েছে ।
L.F-(A) চোরটি হয় ধৃত ব্যক্তি ।
আম মিষ্টি ।
L.F(I)- কোন কোন আম হয় মিষ্টি ফল ।
১২. যেসব বাক্যে উদ্দেশ্য পদ স্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকে না সেইসব বাক্যকে বচনে পরিণত করার সময় উদ্দেশ্য পদ থেকে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে ।
যেমন-
এখন সকাল ।
L.F-(A) বর্তমান সময়টি হয় সকাল ।
বৃষ্টি পড়ছে ।
L.F-(A) আবহাওয়াটি হয় বৃষ্টিযুক্ত ।
১৩. ইচ্ছা আদেশ বিস্ময়সূচক বাক্য কে বচনের পরিণত করার সময় বাক্যের অর্থের দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং এক্ষেত্রে A বা E বচনে পরিণত করতে হবে ।
যেমন-
কি মনোরম দৃশ্য!
F-(A) দৃশ্যটি হয় মনোরম ।
তুমি বাড়ি যাও।
L.F-(A) তোমার বাড়ি যাওয়া হোক এই হয় আমার ইচ্ছা ।
১৪. যেসব বাক্যের উদ্দেশ্য পদ ক্রিয়াবাচক বিশেষ্য পদ এবং সদর্থক হয় তাদের সাধারনে A বচণে এবং বাক্যটি যদি নঙর্থক হয় তাহলে E বচণে পরিণত করতে হবে ।
যেমন-
ভিক্ষা করা সৎ গুণ নয় ।
L.F-(E) ভিক্ষা করা নয় শৎ গুণ ।
১৫. প্রাকল্পিক বাক্য গুলিকে যদি তাহলে এ বচনে পরিণত করতে হবে যদি বাক্যটি সদর্থক হয় এবং বাক্যটি নঙর্থক হলে পরিণত করতে হবে ।
যেমন-
যদি কেউ মানুষ হয় তবে সে মরণশীল হবে ।
L.F-(A) সকল মানুষ হয় মরণশীল জীব ।
যদি কোন ব্যক্তি সুশাসক হয় তাহলে সে শোষক হতে পারে না ।
L.F-(E) কোন সুশাসক ব্যক্তি নয় শোষক ।
১৬. প্রশ্নসূচক বাক্য কে বচনে পরিণত করার সময় প্রশ্নের উত্তর দিকে লক্ষ্য রাখতে হবে এবং উত্তর অনুসারে বাক্য থেকে বচনে পরিণত করতে হবে ।
যেমন-
কে নিজের সুখ চায়না ।
L.F-(A) সকল ব্যক্তি হয় নিজের সুখ চাওয়া ব্যক্তি ।
L.F-(A) সকল ব্যক্তি হয় এমন যারা নিজের সুখ চায়।
১৭. বাক্যকে উপ সংকেত এর সাহায্যে বচনে পরিণত করা যায়।
যেমন-
ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় ।
L.F-(A) সকল ইচ্ছা থাকা ক্ষেত্রে ক্ষেত্র হয় উপায় লাভের ক্ষেত্রে ।
১৮. কোন বাক্যে যদি একটি কথা ঠিক থাকে তাহলে বাক্যটিকে বচনে পরিণত করার সময় বাক্যটির অর্থের দিকে বিশেষভাবে লক্ষ্য রাখতে হবে
যেমন-
ধর্ম হল এক বিভেদ বিভেদের শক্তি ।
L.F-(A) সকল ধর্ম হয় বিভেদের শক্তি ।
মানুষ হল একটি স্বার্থপর ।
L.F(I)- কোন কোন মানুষ হয় স্বার্থপর জীব ।
বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর উদাহরণ:
নীচের বাক্যগুলি তর্কবিজ্ঞান সম্মত বচনে রূপান্তরিত করো ও তাদের গুণ ও পরিমাণ নির্ণয় করো।
1. কদাচিৎ স্বার্থপর ব্যক্তিরা অপরকে সাহায্য করে।
উত্তর। কোনো কোনো স্বার্থপর ব্যক্তি হয় এমন যারা অপরকে সাহায্য করে। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = নঞর্থক এবং পরিমাণ = বিশেষ হবে।
2. কেউ কাজটি করতে পারেনি।
উত্তর। E- কোনো ব্যক্তি নয় এমন যে কাজটি করতে পেরেছে। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = নঞর্থক এবং পরিমাণ = সামান্য হয়েছে।
3. জনপ্রিয় প্রচারক সর্বদা দক্ষ যুক্তিবিদ হয় না।
উত্তর। O- কোনো কোনো জনপ্রিয় প্রচারক নয় দক্ষ যুক্তিবিদ। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = নঞর্থক এবং পরিমাণ =বিশেষ হয়েছে।
4. কেবলমাত্র সাধুরাই সৎ।
উত্তর। A- সকল সৎ ব্যক্তি হয় সাধু (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = সদর্থক এবং পরিমাণ = সামান্য হয়েছে।
5. কেবল পরিশ্রমীরাই সফল হয়।
A – সকল সফলব্যক্তি হয় পরিশ্রমী ব্যক্তি (বচনের রূপান্তর)।
উক্ত বচনটির গুণ = সদর্থক হবে এবং পরিমাণ = সামান্য হবে।
6. শিশুরা ছাড়া আর কেউ সরল নয়।
A- সকল সরল ব্যক্তি হয় শিশু। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = সদর্থক এবং পরিমাণ = সামান্য হবে।
7. অসৎ ব্যক্তিরা কদাচিৎ সুখী হয়।
O- কোনো অসৎব্যক্তি নয় সুখী ব্যক্তি। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = নঞর্থক হবে এবং পরিমাণ = বিশেষ হবে।
8. বৃত্তাকার বর্গক্ষেত্র নেই।
E – কোনো বর্গক্ষেত্র নয় বৃত্তাকার ক্ষেত্রে (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = নঞর্থক হবে এবং পরিমাণ = সামান্য হবে।
9. দার্শনিক কখনোই সুখী নয়।
E- কোনো দার্শনিক নয় সুখী ব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = নৎর্থক এবং পরিমাণ = সামান্য হবে।
10.বিনয় ছাড়া সৎ কাজ হয় না।
A – সকল মা হন এমন ব্যক্তি যারা তার সন্তানকে ভালোবাসেন (বচনে রূপান্তর )
অথবা, A – সকল ক্ষেত্রে যেখানে সৎ কাজ হয়, হয় ক্ষেত্র যেখানে বিনয় থাকে।
উক্ত বচনটির গুণ = সদর্থক এবং পরিমাণ = সামান্য হবে।
11. কোন্ মা তাঁর সন্তানকে ভালোবাসেন না ?
A – সকল মা হন এমন ব্যক্তি যারা তার সন্তানকে ভালোবাসেন (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির গুণ = সদর্থক এবং পরিমাণ = সামান্য হবে
12. কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তি অসাধু।
I – কোনো কোনো প্রভাবশালী ব্যক্তি হয় অসাধু (বচনে রূপান্তর)
পরিমাণ = বিশেষ হবে।
13. একজন বাদে সব কবিই সুখী।
L.F – কোন কোন কবি হয় সুখী। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
14. সাদা বিড়াল আছে।
L.F – কোন কোন বিড়াল হয় সাদা বর্ণের প্রাণী। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
15. জনপ্রিয় প্রচারক সর্বদা দক্ষ যুক্তিবিদ হন না।
L.F – কোন কোন জনপ্রিয় প্রচারক নয় দক্ষ যুক্তিবিদ। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
16. কদাচিৎ মানুষ নিজেকে চেনে।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় নিজেকে চেনা ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
17. কেবলমাত্র মেয়েরা এই পদের যোগ্য।
L.F – সকল এই পদের যোগ্য ব্যক্তি হয় মেয়ে। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
18. কদাচিৎ কবিরা সুবক্তা হন।
L.F – কোন কোন কবি নয় সুবক্তা। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
19. সাধারণত মানুষ সরল হয়।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় সরল ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
20. কদাচিৎ ছাত্র ফাঁকিবাজ নয়।
L.F – কোন কোন ছাত্র হয় ফাঁকিবাজ ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
21. কেবলমাত্র দার্শনিকরাই জ্ঞানী।
L.F – সকল দার্শনিক ব্যক্তি হয় জ্ঞানী। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
22. ভারতীয়রা সাধারণত ধর্মভীরু।
L.F – কোন কোন ভারতীয় হয় ধর্মভীরু। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
23. পাখির ডানা আছে।
L.F – সকল পাখি হয় ডানা যুক্ত প্রাণী। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
24. যদি কোনো ব্যক্তি পরিশ্রম করে, তাহলে সে সফল হয়।
L.F – সকল পরিশ্রমী ব্যক্তি হয় সফল ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
25. ধনীরা সৎ নয়।
L.F – কোন ধনী নয় সৎ ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
26. কদাচিৎ ছাত্ররা তর্কবিদ্যা বোঝে।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় তর্কবিদ্যা বোঝা ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
27. বৃত্তাকার বর্গক্ষেত্র নেই।
L.F – কোন বৃত্তাকার নয় বর্গক্ষেত্র । (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
28. রামকৃষ্ণের শিষ্য বিবেকানন্দ।
L.F – রামকৃষ্ণের শিষ্য হন বিবেকানন্দ। (A)
গুণ = হন (সদর্থক)
29. ধার্মিকরা ক্ষমাশীল।
L.F – সকল ধার্মিক ব্যক্তি হয় ক্ষমাশীল ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
30. মানুষ মাত্রই ভুল করে।
L.F – সকল মানুষ হয় ভুল করা ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
31. সকল গ্রহের উপগ্রহ নেই।
L.F – কোন কোন গ্রহ নয় উপগ্রহ যুক্ত। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
32. সে প্রেমিক নয়, যে সবসময় অনুরক্ত নয়।
L.F – সকল প্রেমিক হয় অনুরক্ত ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
33. মশা ক্ষতিকর।
L.F – সকল মশা হয় ক্ষতিকর প্রাণী। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
34. কদাচিৎ ছাত্ররা অসৎ হয়।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় অসৎ ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
35. সাদা বাঘ নেই।
L.F – কোন বাঘ নয় সাদা বর্ণের প্রাণী। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
36. কিছু আম মিষ্টি।
L.F – কোন কোন আম হয় মিষ্টি ফল। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
37. মানুষ দেবতা নয়।
L.F – কোন মানুষ নয় দেবতা। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
38. কদাচিৎ শ্রমিকরা আন্দোলন করে।
L.F – কোন কোন শ্রমিক নয় আন্দোলনকারী ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
39. সব পশু হিংস্র নয়।
L.F – কোন কোন পশু নয় হিংস্র প্রাণী। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
40. সব ছাত্র ভারতীয় নয়।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় ভারতীয়। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
41. কেবলমাত্র সত্যবাদীরাই সুখী।
L.F – সকল সুখী ব্যক্তি হয় সত্যবাদী। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
42. অল্প মানুষ অতিদীর্ঘ জীবন লাভ করে।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় অতিদীর্ঘ জীবন লাভ করা ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
43. সাধু ব্যবসায়ী আছে।
L.F – কোন কোন ব্যবসায়ী হয় সাধু ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
44. অধিকাংশ ফল মিষ্টি।
L.F – কোন কোন ফল হয় মিষ্টি ফল। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
45. কেবলমাত্র দার্শনিকরাই সুখী।
L.F – সকল সুখী ব্যক্তি হয় দার্শনিক। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
46. উটপাখি উড়তে পারে না।
L.F – কোন উটপাখি নয় উড়তে পারা পাখি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
47. কিছু ফুল সুগন্ধি নয়।
L.F – কোন কোন ফুল নয় সুগন্ধি ফুল। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
48. সকল মানুষই প্রতারক নয়।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় প্রতারক ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
49. কুকুর বিড়াল নয়।
L.F – কোন কুকুর নয় বিড়াল। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
50. সব ছাত্র স্বার্থপর নয়।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় স্বার্থপর ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
51. ঈশ্বরবিশ্বাসীরা কখনোই ঘৃণ্য হতে পারেন না।
L.F – কোন ঈশ্বরবিশ্বাসী ব্যক্তি নয় ঘৃণ্য ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
52. জ্ঞানীরাও ভুল করে।
L.F – কোন কোন জ্ঞানী ব্যক্তি হয় ভুলকারী ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
53. সাধারণত দার্শনিকরা আত্মভোলা হন।
L.F – কোন কোন দার্শনিক হয় আত্মভোলা ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
54. অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা কে না চায়?
L.F – সকল ব্যক্তি হয় এমন ব্যক্তি যে অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা চায়। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
55. খুব কম সংখ্যক লোকই স্বার্থপর নয়।
L.F – কোন কোন লোক নয় স্বার্থপর ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
56. মন্ত্রীরা কি সর্বশক্তিমান।
L.F – কোন মন্ত্রী নয় সর্বশক্তিমান ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
57. কদাচিৎ শিক্ষিত ব্যক্তিরা স্বার্থপর হয়।
L.F – কোন কোন শিক্ষিত ব্যক্তি নয় স্বার্থপর ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
58. শক্তিশালী দেশমাত্রই আর্থিক স্বয়ম্ভর।
L.F – সকল শক্তিশালী দেশ হয় আর্থিক স্বয়ম্ভর। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
59. সব ডাক্তারই পরিশ্রমী।
L.F – সকল ডাক্তার হয় পরিশ্রমী ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
60. সব আম মিষ্টি নয়।
L.F – কোন কোন আম নয় মিষ্টি ফল। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
61. জয়ীরা উদার না হয়ে পারে না।
L.F – সকল জয়ী হয় উদার ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
62. খুব অল্পসংখ্যক মানুষ অসৎ।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় অসৎ ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
63. কেবলমাত্র সাধুরাই সৎ।
L.F – সকল সৎ ব্যক্তি হয় সাধু ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
64. মানুষ ছাড়া কেউ ঈশ্বরে বিশ্বাসী নয়।
L.F – সকল ঈশ্বরে বিশ্বাসী ব্যক্তি হয় মানুষ। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
65. কিছু লেখক অর্থের জন্য লেখেন না।
L.F – কোন কোন লেখক নয় এমন ব্যক্তি যারা অর্থের জন্য লেখেন। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
66. কিছু সাধু সৎ নয়।
L.F – কোন কোন সাধু নয় সৎ ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
67. মানুষ কদাচিৎ স্বার্থপর।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় স্বার্থপর ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
68. সব ছাত্র যুক্তিবিজ্ঞান বোঝে না।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় যুক্তিবিজ্ঞান বোঝা ছাত্র। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
69. শোষকরা কখনোই শাস্তিবাদী নয়।
L.F – কোন শোষক নয় শান্তিবাদী ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
70. ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।
L.F – ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন এই হয় আমরা প্রার্থনা। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
71. মানুষ কখনও সুখী নয়।
L.F – কোন মানুষ নয় সুখী ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
72. যেখানে ধোঁয়া আছে, সেখানেই আগুন আছে।
L.F – সকল ধোঁয়া থাকার ক্ষেত্র হয় আগুন থাকার ক্ষেত্র। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
73. কদাচিৎ স্বার্থপর ব্যক্তিরা অপরকে সাহায্য করে।
L.F – কোন কোন স্বার্থপর ব্যক্তি নয় অপরকে সাহায্য করা ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
74. একটি চোর পালিয়েছিল।
L.F – কোন কোন চোর হয় পলায়নকারী ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
75. ব্যবসায়ীরা সৎ হতে পারেন।
L.F – কোন কোন ব্যবসায়ী হয় সৎ ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
76. শিশুরা ছাড়া আর কেউ সরল নয়।
L.F – সকল সরল ব্যক্তি হয় শিশু। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
77. রাজনীতিবিদরা কদাচিৎ সৎ হন।
L.F – কোন কোন রাজনীতিবিদ নয় সৎ ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
78. সব ধার্মিক সুখী নয়।
L.F – কোন কোন ধার্মিক ব্যক্তি নয় সুখী ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
79. প্রত্যেক ছাত্র বৃত্তি পাবে।
L.F – সকল ছাত্র হয় বৃত্তি পাওয়ার উপযুক্ত। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
80. যুক্তিবাদীরা সাধারণত বিজ্ঞানমনস্ক হন।
L.F – কোন কোন যুক্তিবিদ হয় বিজ্ঞানমনস্ক ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
81. কোনো মানুষ শক্তিকামী নয়।
L.F – কোন মানুষ নয় শক্তিকামী ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
82. পারদ ছাড়া সব ধাতু কঠিন।
L.F – কোন পারদ নয় কঠিন ধাতু। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
83. কালো হাতি নেই।
L.F – কোন হাতি নয় কালো বর্ণের প্রাণী। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
84. কেউই কাজটি করতে পারেনি।
L.F – কোন মানুষ নয় কাজটি করতে পারা ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
85. ধনীরা কখনও সৎ হতে পারে না।
L.F – কোন ধনী নয় সৎ ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
86. কেবল পরিশ্রমীরাই সফল হয়।
L.F – সকল সফল ব্যক্তি হয় পরিশ্রমী ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
87. অসৎ ব্যস্তিরা কদাচিৎ সুখী হয়।
L.F – কোন কোন অসৎ ব্যক্তি নয় সুখী ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
88. অধিকাংশ মানুষই জ্ঞানী।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় জ্ঞানী ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
89. লোকে কদাচিৎ সত্য কথা বলে।
L.F – কোন কোন লোক হয় সত্যবাদী ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
90. কেবলমাত্র ছাত্ররাই সৎ।
L.F – সকল সৎ ব্যক্তি হয় ছাত্র। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
91. নিরামিষাশী বাঘ নেই।
L.F – কোন বাঘ নয় নিরামিষাশী প্রাণী। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
92. সব গোলাপ লাল নয়।
L.F – কোন কোন গোলাপ নয় লাল ফুল। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
93. কদাচিৎ কাক সাদা হয়।
L.F – কোন কাক নয় সাদা বর্ণের পাখি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
94. দয়ালু চিকিৎসক নেই।
L.F – কোন চিকিৎসক নয় দয়ালু ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
95. সাধারণত লেখকরা কবি হয়।
L.F – কোন কোন লেখক হয় কবি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
96. যদি কোনো জাতি স্বাধীন হয় তবে তারা সমৃদ্ধিশালী।
L.F – সকল স্বাধীন জাতি হয় সমৃদ্বিশালী জাতি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
97. খুব কম ছাত্র মনোযোগী।
L.F – কোন কোন ছাত্র হয় মনোযোগী ছাত্র। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
98. কেবলমাত্র শিক্ষিকারাই সভায় উপস্থিত ছিলেন।
L.F – সকল সভায় উপস্থিত ব্যক্তি হয় শিক্ষিকা। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
99. মানুষ সাধারণত অশান্তি পছন্দ করে না।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় অশান্তি পছন্দকারী ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
100. সব মানুষ সৎ নয়।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় সৎ ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
101. শুধুমাত্র মাছই জলে বাস করে না।
L.F – কোন কোন জলে বাস করা প্রাণী নয় মাছ। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
102. অসৎ লোকেরা সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর।
L.F – সকল অসৎ লোক হয় সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
103. কেবল জ্ঞানী ব্যক্তিরাই দার্শনিক হয়।
L.F – সকল দার্শনিক হয় জ্ঞানী ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
104. সব সৎ ব্যক্তি সুখী নয়।
L.F – কোন কোন সৎ ব্যক্তি নয় সুখী ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
105. কতিপয় ছাত্র মনোযোগী।
L.F – কোন কোন ছাত্র হয় মনোযোগী ব্যক্তি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
106. লাল ফুলের গন্ধ নেই।
L.F – কোন লাল ফুল নয় গন্ধ যুক্ত ফুল। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
107. কোনো মানুষ নয় সৎ।
L.F – কোন মানুষ নয় সৎ ব্যক্তি। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
108. ধার্মিক ব্যক্তিরা সর্বদাই সৎ।
L.F – সকল ধার্মিক ব্যক্তি হয় সৎ ব্যক্তি। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
109. সব বৌদ্ধ দার্শনিক বস্তুবাদী নয়।
L.F – কোন কোন বৌদ্ধ দার্শনিক নয় বস্তুবাদী ব্যক্তি। (O)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
110. বস্তুবাদীরা সাধারণত অভিজ্ঞতাবাদী।
L.F – কোন কোন বস্তুবাদী হয় অভিজ্ঞতাবাদি। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
111. একটি ছাড়া সব ধাতুই কঠিন।
L.F – কোন কোন ধাতু হয় কঠিন ধাতু। (I)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = কোন কোন (বিশেষ)
112. চাঁদে কলঙ্ক আছে।
L.F – চাঁদ হয় এমন উপগ্রহ যার কলঙ্ক আছে। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
113. এখন রাত 12 টা।
L.F – বর্তমান সময়টি হয় রাত 12 টা। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
114. ব্যবসায়ী ব্যতীত আর কেহই সদস্য নয়।
L.F – সকল সদস্য হয় ব্যবসায়ী। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
115. প্রত্যেক রত্নই মূল্যবান।
L.F – সকল রত্ন হয় মূল্যবান। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
116. কেবলমাত্র ছাত্ররাই সদস্য।
L.F – সকল সদস্য হয় ছাত্র। (A)
গুণ = হয় (সদর্থক)
পরিমাণ = সকল (সামান্য)
117. বৃত্ত কখনই বর্গাকার নয়।
L.F – কোন বৃত্ত নয় বর্গাকার। (E)
গুণ = নয় (নঞর্থক)
পরিমাণ = কোন (সামান্য)
তর্কবিদ্যাসম্মত আকারে রূপান্তরিত করো এবং তার উদ্দেশ্য বিধেয় পরিমাণ নির্ণয় করো।
1. মুষ্টিমেয় মানুষ হৃদয়বান।
L.F -কোন কোন মানুষ হয় হৃদয়বান ব্যক্তি।(I)
উদ্দেশ্য= মানুষ
বিধেয়= হৃদয়বান ব্যক্তি
2. কেবলমাত্র ভারতীয় নাগরিক ভোট দিতে পারবে।
L.F – কোন কোন ভোট দিতে পারা ব্যক্তি হয় ভারতীয়। (I)
উদ্দেশ্য = ভোট দিতে পারা ব্যক্তি
বিধেয় = ভারতীয়
3. পরিশ্রমীরাই কেবল সফল হয়।
L.F – সকল পরিশ্রমী ব্যক্তি হয় সফল ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্য = পরিশ্রমী ব্যক্তি
বিধেয় = সফল ব্যক্তি
4. সব ছাত্র স্বার্থপর নয়।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় স্বার্থপর ব্যক্তি।
উদ্দেশ্য = ছাত্র
বিধেয় = স্বার্থপর
5. মানুষ কদাচিৎ সুখী।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় সুখীব্যক্ত। (I)
উদ্দেশ্য = মানুষ
বিধেয় = সুখীব্যক্তি
6. কেবলমাত্র শিক্ষিত ব্যক্তিরাই প্রগতিশীল।
L.F – সকল প্রগতিশীল ব্যক্তি হয় শিক্ষিত ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্য = প্রগতিশীল ব্যক্তি
বিধেয় = শিক্ষিত ব্যক্তি
7. সব গল্প সত্য নয়।
L.F – কোন কোন গল্প নয় সত্য গল্প। (O)
উদ্দেশ্য = গল্প
বিধেয় = সত্য গল্প
8. মানুষ সাধারণত সত্যনিষ্ঠ।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্য = মানুষ
বিধেয় = সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তি
9. উটপাখি উড়তে পারে না।
L.F – কোন উটপাখি নয় উড়তে পারা পাখি। (E)
উদ্দেশ্য = উটপাখি
বিধেয় = উড়তে পারা পাখি।
10. বেবুন মাংসাশী বানর।
L.F – সকল বেবুন হয় মাংসাশী বানর। (A)
উদ্দেশ্য = বেবুন
বিধেয় = মাংসাশী বানর।
11. সদস্যরা কেবল সামনের সারিতেই বসবেন।
L.F – সকল সদস্য হয় এমন ব্যক্তি যারা সামনের সারিতে বসতে পারে। (A)
উদ্দেশ্য = সদস্য
বিধেয় = এমন ব্যক্তি যারা সামনের সারিতে বসতে পারে।
12. কেবলমাত্র ধার্মিকরাই সুখী।
L.F – সকল সুখী ব্যক্তি হয় ধার্মিক ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্য = সুখী ব্যক্তি
বিধেয় = ধার্মিক ব্যক্তি
13. খুব কম লোকই ধনী।
L.F – কোন কোন ধনী ব্যক্তি হয় লোক। (I)
উদ্দেশ্য = ধনী ব্যক্তি
বিধেয় = লোক
14. অধিকাংশ ছাত্রই বুদ্ধিমান।
L.F – কোন কোন ছাত্র হয় বুদ্ধিমান ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্য = ছাত্র
বিধেয় = বুদ্ধিমান ব্যক্তি
15. সকল মানুষই সৎ নয়।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় সৎ ব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্য = মানুষ
বিধেয় = সৎব্যক্তি
16. যদি কোনো ছাত্র বুদ্ধিমান হয় তাহলে সে পরীক্ষায় ভালে ফল করে।
L.F – সকল বুদ্ধিমান ছাত্র হয় পরীক্ষায় ভালো ফল করা ছাত্র। (A)
উদ্দেশ্য = বুদ্ধিমান ছাত্র
বিধেয় = পরীক্ষায় ভালো ফল করা ছাত্র।
17. যোদ্ধারা কখনই শান্তিকামী নয়।
L.F – কোন যোদ্ধা নয় শক্তিকামী ব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্য = যোদ্ধা
বিধেয় = শক্তিকামী ব্যক্তি।
নীচের বাক্যগুলি তর্কবিজ্ঞান সম্মত বচনে রূপান্তরিত করো ও তাদের কোন্ কোন্ পদ ব্যাপ্য ও অব্যাপ্য তা উল্লেখ করো।
1. সাদা হাতি আছে।
উত্তর। I- কোনো কোনো হাতি হয় সাদা প্রাণী (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনে উদ্দেশ্যপদ (হাতি) = অব্যাপ্য হব, এবং বিধেয় পদ (সাদা প্রাণী) = অব্যাপ্য হবে।
2. রাজনীতিবিদরা কদাচিৎ সৎ হয়।
উত্তর। O কোনো কোনো রাজনীতিবিদ নয় সৎব্যক্তি ( বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনে উদ্দেশ্যপদ ( রাজনীতিবিদ) = অব্যাপ্য হবে, এবং বিধেয়পদ (সৎব্যক্তি) = ব্যাপ্য হবে।
3. নিরামিষাশী বাঘ নেই।
উত্তর। E- কোনো বাঘ নয় নিরামিষাশী প্রাণী (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনে উদ্দেশ্যপদ (বাঘ) = ব্যাপ্য হবে, এবং বিধেয়পদ (নিরামিষাশী প্রাণী) = ব্যাপ্য হবে।
4. কেবলমাত্র দার্শনিকরা সুখী।
উত্তর। A – সকল সুখী ব্যক্তি হয় দার্শনিক (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনে উদ্দেশ্যপদ (সুখী ব্যক্তি) = ব্যাপ্য হবে এবং বিধেয়পদ (দার্শনিক) = অব্যাপ্য হবে।
5. কোন অসৎ মানুষ নেই।
উত্তর। E- কোনো মানুষ নয় অসৎ প্রাণী (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনের উদ্দেশ্যপদ (মানুষ)= ব্যাপ্য এবং বিধেয়পদ (অসৎপ্রাণী)= ব্যাপ্য হবে।
6. সৎ ব্যক্তিরা সর্ব্দা সুখী হয় না।
উত্তর। O- কোনো কোনো সৎব্যক্তি হয় সুখী। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনের উদ্দেশ্যপদ (সৎব্যক্তি) = অব্যাপ্য এবং বিধেয়পদ (সুখী) = ব্যাপ্য হবে।
7. বৃত্ত কখনও ত্রিভুজ হয় না।
উত্তর। E- কোনো বৃত্ত নয় ত্রিভুজ। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনের উদ্দেশ্যপদ (বৃত্ত) =ব্যাপ্য এবং বিধেয়পদ (ত্রিভুজ) = ব্যাপ্য হবে।
8. কেবলমাত্র ছাত্রই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে।
উত্তর। A- সকল ব্যক্তি যারা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে হয় ছাত্র (বচনে রূপান্ত্রপ
উক্ত বচনের উদ্দেশ্যপদ (ব্যক্তি যারা বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে) = ব্যাপ্য এবং বিধেয়পদ (ছাত্র) = অব্যাপ্য হবে।
9. যে কেউ এ কাজ করতে পারে।
A – সকল মানুষ হয় এমন ব্যক্তি যারা এ কাজ করতে পারে (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনের উদ্দেশ্য পদ (মানুষ) = ব্যাপ্য এবং বিধেয়পদ (ব্যক্তি যারা এ কাজ করতে পারে) = অব্যাপ্য হবে।
10. কাঁচা আম সাধারণত টক হয়।
I – কোনো কোনো কাঁচা আম হয় টক ফল (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনের উদ্দেশ্য পদ (কাঁচা আম) = অব্যাপ্য এবং বিধেয় পদ (টক ফল) = অব্যাপ্য হবে
11. অমেরুদন্ডী প্রাণীরা স্তন্যপায়ী হতে পারে না।
E – কোনো অমেরুদন্ডী প্রাণী নয় স্তন্যপায়ী প্রাণী। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনের উদ্দেশ্য পদ (অমেরুদন্ডী প্রাণী) = ব্যাপ্য এবং বিধেয়পদ (স্তন্যপায়ী প্রাণী) = ব্যাপ্য হবে।
12.একজন মানুষ কখনোই দেবতা হতে পারেন না।
E- কোনো মানুষ নয় দেবতা। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির উদ্দেশ্য পদ (মানুষ) =ব্যাপ্য হবে এবং
বিধেয়পদ (দেবতা) = ব্যাপ্য হবে।
13. সব আবেদনকারীই সত্যনিষ্ঠ নন।
O – কোনো কোনো মানুষ নয় দেবতা। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির উদ্দেশ্যপদ (আবেদনকারী) = অব্যাপ্য হবে এবং
বিধেয়পদ (সত্যনিষ্ঠ ব্যক্তি) = ব্যাপ্য হবে।
14. কেবলমাত্র শিক্ষিত ব্যক্তিরাই প্রগতিশীল।
A -সকল প্রগতিশীল ব্যক্তি হয় শিক্ষিতব্যক্তি। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির উদ্দেশ্যপদ (প্রগতিশীল ব্যক্তি) – বাপ্য হবে এবং
বিধেয়পদ (শিক্ষিত ব্যক্তি) = অব্যাপ্য হবে।
15. দার্শনিকরা বিজ্ঞানী হলেও হতে পারেন।
I – কোনো কোনো দার্শনিক হয় বিজ্ঞানী। (বচনে রূপান্তর)
উক্ত বচনটির উদ্দেশ্যপদ (দার্শনিক) – অব্যাপ্য হবে এবং
বিধেয়পদ (বিজ্ঞানী) = অব্যাপ্য হবে।
16. সাদা বাঘ নেই।
L.F – কোন বাঘ নয় সাদা বর্নের প্রাণী। (E)
উদ্দেশ্যপদ = বাঘ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সাদা বর্নের প্রাণী (ব্যাপ্য)
17. রাজনীতিবিদেরা কদাচিৎ সৎ হন।
L.F – কোন কোন রাজনীতিবিদ নয় সৎব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = রাজনীতিবিদ (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সৎব্যক্তি (ব্যাপ্য)
18.সাদা হাতি আছে।
L.F – কোন কোন হাতি হয় সাদা বর্ণের প্রাণী। (I)
উদ্দেশ্যপদ = হাতি (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সাদা বর্নের প্রাণী (অব্যাপ্য)
19.কেবলমাত্র শিক্ষিত ব্যক্তিরা প্রগতিশীল।
L.F – সকল প্রগতিশীল ব্যক্তি হয় শিক্ষিত ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = প্রগতিশীল ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = শিক্ষিত ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
20.কদাচিৎ মানুষ স্বার্থপর।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় স্বার্থপর ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = স্বার্থপর ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
21.ও কুকুর কি বিদ্বান হয়?
L.F – কোন কুকুর নয় বিদ্বান ব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = কুকুর (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বিদ্বান ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
22.সদস্যরা কেবল সামনের সারিতে বসবেন।
L.F – সকল সদস্য হয় সামনের সারিতে বসা ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = সদস্য (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সামনের সারিতে বসা ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
23.লাল বাঘ নেই।
L.F – কোন বাঘ নয় লাল বর্ণের প্রাণী। (E)
উদ্দেশ্যপদ = বাঘ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = লাল বর্ণের প্রাণী (ব্যাপ্য)
24.এমন কোনো মা নেই যে তার সন্তানকে ভালোবাসে না।
L.F – সকল মা হয় তার সন্তানকে ভালোবাসা ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = মা (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = তার সন্তানকে ভালোবাসা ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
25.অমানুষ কবি নেই।
L.F – কোন কবি নয় অমানুষ। (E)
উদ্দেশ্যপদ = কবি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = অমানুষ (ব্যাপ্য)
26.স্বল্প সংখ্যক ব্যবসায়ী সৎ।
L.F – কোন কোন ব্যবসায়ী হয় সৎব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = ব্যবসায়ী (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সৎব্যক্তি (অব্যাপ্য)
27.কেবলমাত্র বৈজ্ঞানিকরাই প্রগতিশীল।
L.F – সকল প্রগতিশীল ব্যক্তি হয় বৈজ্ঞানিক। (A)
উদ্দেশ্যপদ = প্রগতিশীল ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বৈজ্ঞানিক (অব্যাপ্য)
28.যা চকচক করে তাই সোনা নয়।
L.F – কোন কোন চকচকে বস্তু নয় সোনা। (O)
উদ্দেশ্যপদ = চকচকে বস্তু (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সোনা (ব্যাপ্য)
29.সে-ই হল প্রকৃত মানুষ, যার বিবেক আছে।
L.F – সকল প্রকৃত মানুষ হয় বিবেকবান মানুষ। (A)
উদ্দেশ্যপদ = প্রকৃত মানুষ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বিবেকবান মানুষ (অব্যাপ্য)
30.গোরু তৃণভোজী প্রাণী।
L.F – সকল গুরু হয় তৃনভোজী প্রাণী। (A)
উদ্দেশ্যপদ = গুরু (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = তৃনভোজী প্রাণী (অব্যাপ্য)
31.যোদ্ধারা কদাচিৎ সাহসী হয় না।
L.F – কোন কোন যোদ্ধা হয় সাহসী ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = কোন যোদ্ধা (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সাহসী ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
32.কেবলমাত্র আত্মাই অমর।
L.F – সকল অমর সত্ত্বা হয় আত্মা। (A)
উদ্দেশ্যপদ = অমর সত্ত্বা (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = আত্মা (অব্যাপ্য)
33. যারা প্রশংসা করে, তারা সকলেই বন্ধু নয়।
L.F – কোন কোন প্রশংসাকারী ব্যক্তি নয় বন্ধু। (O)
উদ্দেশ্যপদ = প্রশংসাকারী (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বন্ধু (ব্যাপ্য)
34. পরিশ্রম ছাড়া কেউ জীবনে সফল হতে পারে না।
L.F – সকল পরিশ্রমী ব্যক্তি হয় জীবনে সফল ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = পরিশ্রমী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = জীবনে সফল ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
35. সাধারণত মানুষ হয় দয়ালু।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় দয়ালু ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = দয়ালু ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
36. কেবলমাত্র কবিরা ভাবুক।
L.F – সকল ভাবুক ব্যক্তি হয় কবি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = ভাবুক (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = কবি (অব্যাপ্য)
37. কেবলমাত্র দার্শনিকরা সুখী।
L.F – সকল সুখীব্যক্তি হয় দার্শনিক। (A)
উদ্দেশ্যপদ = সুখীব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = দার্শনিক (অব্যাপ্য)
38. নিরামিশাষী বাঘ নেই।
L.F – কোন বাঘ নয় নিরামিশাষী প্রাণী। (E)
উদ্দেশ্যপদ = বাঘ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = নিরামিশাষী প্রাণী (ব্যাপ্য)
39. কোনো অসৎ মানুষ নেই।
L.F – কোন অসৎ ব্যক্তি নয় মানুষ। (E)
উদ্দেশ্যপদ = অসৎ ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = মানুষ (ব্যাপ্য)
40. বৃত্ত কখনও ত্রিভুজ হয় না।
L.F – কোন বৃত্ত নয় ত্রিভুজ। (E)
উদ্দেশ্যপদ = বৃত্ত (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = ত্রিভুজ (ব্যাপ্য)
41. সৎ ব্যক্তিরা সর্বদা সুখী হয় না।
L.F – কোন কোন সৎব্যক্তি নয় সুখীব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = সৎব্যক্তি (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সুখীব্যক্তি (ব্যাপ্য)
42. কেবলমাত্র ছাত্ররাই বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারে।
L.F – সকল বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারা ব্যক্তি হয় ছাত্র। (A)
উদ্দেশ্যপদ = বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারা ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = ছাত্র (অব্যাপ্য)
43. শুধুমাত্র শিক্ষিতরাই সুখী হয়।
L.F – সকল সুখী ব্যক্তি হয় শিক্ষিত ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = সুখী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = শিক্ষিত ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
44. সব ছাত্র মেধাবী হয় না।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় মোধাবী ছাত্র। (O)
উদ্দেশ্যপদ = ছাত্র (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = মোধাবী ছাত্র (ব্যাপ্য)
45. বাক্যমাত্রই বচন নয়।
L.F – কোন কোন বাক্য নয় বচন। (O)
উদ্দেশ্যপদ = বাক্য (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বচন (ব্যাপ্য)
46. মানুষ কদাচিৎ সুখী।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় সুখী ব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সুখী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
47. বর্গক্ষেত্র কখনও বৃত্তাকার হতে পারে না।
L.F – কোন বর্গক্ষেত্র নয় বৃত্ত। (E)
উদ্দেশ্যপদ = বর্গক্ষেত্র (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বৃত্ত (ব্যাপ্য)
48. খুব কমসংখ্যক ছাত্রই মেধাবী।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় মেধাবী। (O)
উদ্দেশ্যপদ = ছাত্র (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = মেধাবী (ব্যাপ্য)
49. জড়বস্তুর আকার আছে।
L.F – সকল জড়বস্তু হয় আকার যুক্ত। (A)
উদ্দেশ্যপদ = জড়বস্তু (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = আকার যুক্ত (অব্যাপ্য)
50. মৌলবাদীরা জাতির শত্রু।
L.F – সকল মৌলবাদী হয় জাতির শত্রু। (A)
উদ্দেশ্যপদ = মৌলবাদী (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = জাতির শত্রু (অব্যাপ্য)
51. মানুষের শিং নেই।
L.F – কোন মানুষ নয় শিং যুক্ত প্রাণী।
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = শিং যুক্ত প্রাণী (ব্যাপ্য)
52. সাহসী ব্যক্তিরাই কেবল জীবনযুদ্ধে জেতে।
L.F – সকল সাহসী ব্যক্তি হয় জীবনযুদ্ধে যেতা ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = সাহসী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = জীবনযুদ্ধে যেতা ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
53. মন্ত্রীরা কি সর্বশক্তিমান?
L.F – কোন মন্ত্রী নয় সর্বশক্তিমান ব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = মন্ত্রী (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সর্বশক্তিমান ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
54. কেবলমাত্র অনধিকার প্রবেশকারী ব্যক্তিরা শাস্তির যোগ্য।
L.F – সকল শান্তির যোগ্য ব্যক্তি হয় অনধীকার প্রবেশকারী। (A)
উদ্দেশ্যপদ = শান্তির যোগ্য ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = অনধীকার প্রবেশকারী (অব্যাপ্য)
55. জ্ঞানীরাও ভুল করে।
L.F – কোন কোন জ্ঞানী ব্যক্তি হয় ভুল করা ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = জ্ঞানী ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = ভুল করা ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
56. সব আম মিষ্টি হয় না।
L.F – কোন কোন আম নয় মিষ্টি ফল। (O)
উদ্দেশ্যপদ = আম (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = মিষ্টি ফল (ব্যাপ্য)
57. দয়ালু চিকিৎসক নেই।
L.F – কোন চিকিৎসক নয় দয়ালু ব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = চিকিৎসক (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = দয়ালু ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
58. অসৎ লোকেরা সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর।
L.F – সকল অসৎ লোক হয় সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর। (A)
উদ্দেশ্যপদ = অসৎ লোক (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ =সমাজের পক্ষে ক্ষতিকর (অব্যাপ্য)
59. কাঁচা আম সাধারণত টক হয়।
L.F – কোন কোন কাঁচা আম হয় টক ফল। (I)
উদ্দেশ্যপদ = কাঁচা আম (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = টক ফল (অব্যাপ্য)
60. ধনীরা সৎ নয়।
L.F – কোন ধনী ব্যক্তি নয় সৎব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = ধনী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সৎব্যক্তি (ব্যাপ্য)
61. যদি কোনো ব্যক্তি পরিশ্রম করে, তাহলে সে সফল হয়।
L.F – সকল পরিশ্রমী ব্যক্তি হয় সফল ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = পরিশ্রমী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সফল ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
62. কদাচিৎ কাক সাদা হয়।
L.F – কোন কাক নয় সাদা বর্ণের পাখি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = কাক (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সাদা বর্ণের পাখি (ব্যাপ্য)
63. পন্ডিতেরা কি কখনও বোকা হতে পারে?
L.F – কোন পন্ডিত ব্যক্তি নয় বোকা ব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = পন্ডিত ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বোকা ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
64. সাধারণত লেখকরা কবি হয়।
L.F – কোন কোন লেখক হয় কবি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = লেখক (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = কবি (অব্যাপ্য)
65. কেবলমাত্র ধার্মিকরাই সুখী।
L.F – সকল সুখী ব্যক্তি হয় ধার্মিক ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = সুখী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = ধার্মিক ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
66. যে কেউ এই কাজ করতে পারে।
L.F – সকল ব্যক্তি হয় এমন ব্যক্তি যে এই কাজ করতে পারে। (A)
উদ্দেশ্যপদ = ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = এমন ব্যক্তি যে এই কাজ (অব্যাপ্য)
67. অমেরুদন্ডী প্রাণীরা স্তন্যপায়ী হতে পারে না।
L.F – কোন অমেরুদন্ডী প্রাণী নয় স্তন্যপায়ী প্রাণী। (E)
উদ্দেশ্যপদ = অমেরুদন্ডী প্রাণী (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = স্তন্যপায়ী প্রাণী (ব্যাপ্য)
68. সবাই সাধু নয়, যারা গির্জায় যায়।
L.F – কোন কোন গির্জায় যাওয়া ব্যক্তি নয় সাধু। (O)
উদ্দেশ্যপদ = গির্জায় যাওয়া ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সাধু (ব্যাপ্য)
69. কেবলমাত্র শিশুরাই সরল।
L.F – সকল শিশু হয় সরল ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = শিশু (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সরল ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
70. কয়েকটি কমলালেবু টক।
L.F – কোন কোন কমলালেবু হয় টক ফল । (I)
উদ্দেশ্যপদ = কমলালেবু (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = টক ফল (অব্যাপ্য)
71. পাখিরা জন্তু নয়।
L.F – কোন পাখি নয় জন্তু। (E)
উদ্দেশ্যপদ = পাখি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = জন্তু (ব্যাপ্য)
72. কোনো বস্তুই একই সঙ্গে নিরাপদ ও উত্তেজক নয়।
L.F – কোন নিরাপদ বস্তু নয় উত্তেজক বস্তু। (E)
উদ্দেশ্যপদ = নিরাপদ বস্তু (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = উত্তেজক বস্তু (ব্যাপ্য)
73. শুধুমাত্র খেলোয়াড়রাই ক্লাবের সদস্য।
L.F – সকল ক্লাবের সদস্য হয় খেলোয়াড়। (A)
উদ্দেশ্যপদ = (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = (অব্যাপ্য)
74. মানুষ কদাচিৎ নিঃস্বার্থ হয়।
L.F – কোন কোন মানুষ নয় নিঃস্বার্থপর ব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ
বিধেয়পদ = নিঃস্বার্থপর ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
75. প্রত্যেক ছাত্রই বৃত্তি পায়।
L.F – সকল ছাত্র হয় বৃত্তি পাওয়া ব্যক্তি। (A)
উদ্দেশ্যপদ = ছাত্র (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বৃত্তি পাওয়া ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
76. পন্ডিতেরাও অর্থলোভী হয়।
L.F – কোন কোন পন্ডিত হয় অর্থলোভী ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = পন্ডিত (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = অর্থলোভী ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
77. উটপাখিরা উড়তে পারে না।
L.F – উটপাখি নয় উড়তে পারা প্রাণী। (E)
উদ্দেশ্যপদ = উটপাখি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = উড়তে পারা প্রাণী (ব্যাপ্য)
78. শুধুমাত্র ভোটদাতারাই নাগরিক।
L.F – সকল নাগরিক হয় ভোটদাতা। (A)
উদ্দেশ্যপদ = নাগরিক (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = ভোটদাতা (অব্যাপ্য)
79. ভালো খেলোয়াড় কদাচিৎ খেলায় হারে।
L.F – কোন কোন ভালো খেলয়ার নয় খেলার হারা ব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = ভালো খেলয়ার (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = খেলার হারা ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
80. সব ছাত্রই যুক্তিবিজ্ঞান বোঝে না।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় যুক্তিবিজ্ঞান বোঝা ব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = ছাত্র (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = যুক্তিবিজ্ঞান বোঝা ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
81. বেশিরভাগ মানুষই স্বার্থপর।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় স্বার্থপর ব্যক্তি । (I)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = স্বার্থপর ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
82. বৃত্ত কখনই বর্গাকার হয় না।
L.F – কোন বৃত্ত নয় বর্গক্ষেত্র। (E)
উদ্দেশ্যপদ = বৃত্ত (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বর্গক্ষেত্র (ব্যাপ্য)
83. খুব কম ছাত্রই বুদ্ধিমান।
L.F – কোন কোন ছাত্র নয় বুদ্ধিমান ব্যক্তি। (O)
উদ্দেশ্যপদ = ছাত্র (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বুদ্ধিমান ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
84. তিমি স্তন্যপায়ী।
L.F – সকল তিমি হয় স্তন্যপায়ী প্রাণী। (A)
উদ্দেশ্যপদ = তিমি (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = স্তন্যপায়ী (অব্যাপ্য)
85. অধিকাংশ মানুষই জ্ঞানী।
L.F – কোন কোন মানুষ হয় জ্ঞানী ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = জ্ঞানী ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
86. সব স্নাতক এই পদের জন্য যোগ্য নয়।
L.F – কোন কোন স্নাতক নয় এই পদের জন্য যোগ্য। (O)
উদ্দেশ্যপদ = স্নাতক (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = এই পদের জন্য যোগ্য (ব্যাপ্য)
87. কেবলমাত্র মানুষই অনুশোচনা করতে পারে।
L.F – সকল অনুশোচনা করা ব্যক্তি হয় মানুষ। (A)
উদ্দেশ্যপদ = অনুশোচনা করা (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = ব্যক্তি হয় মানুষ (অব্যাপ্য)
88. সৎ রাজনীতিবিদ নেই।
L.F – কোন রাজনীতিবিদ নয় সৎব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = রাজনীতিবিদ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সৎব্যক্তি (ব্যাপ্য)
89. মানুষ কখনও সুখী নয়।
L.F –কোন মানুষ নয় সুখীব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সুখীব্যক্তি (ব্যাপ্য)
90. পারদ ছাড়া সব ধাতু কঠিন।
L.F – কোন পারদ নয় কঠিন ধাতু। (E)
উদ্দেশ্যপদ = পারদ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = কঠিন ধাতু (ব্যাপ্য)
91. ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুন।
L.F – ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুক এই হয় আমার পার্থনা। (A)
উদ্দেশ্যপদ = ঈশ্বর তোমার মঙ্গল করুক এই (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = আমার পার্থনা (অব্যাপ্য)
92. কোনো মানুষ শক্তিকামী নয়।
L.F – কোন মানুষ নয় শক্তিকামী ব্যক্তি। (E)
উদ্দেশ্যপদ = মানুষ (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = শক্তিকামী ব্যক্তি (ব্যাপ্য)
93. রামকৃষ্ণের শিষ্য বিবেকানন্দ।
L.F – রামকৃষ্ণের শিষ্য হন বিবেকানন্দ। (A)
উদ্দেশ্যপদ = রামকৃষ্ণের (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = বিবেকানন্দ (অব্যাপ্য)
94. যেখানে ধোঁয়া আছে, সেখানেই আগুন আছে।
L.F – সকল ধোঁয়া থাকার ক্ষেত্র হয় আগুন থাকার ক্ষেত্র। (A)
উদ্দেশ্যপদ = ধোঁয়া থাকার ক্ষেত্র (ব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = আগুন থাকার ক্ষেত্র (অব্যাপ্য)
95. একজন বাদে সব কবিই সুখী।
L.F – কোন কোন কবি হয় সুখী ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = কবি (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = সুখী ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
96. খুব কমসংখ্যক লোকই স্বার্থপর নয়।
L.F – কোন কোন লোক হয় স্বার্থপর ব্যক্তি। (I)
উদ্দেশ্যপদ = লোক (অব্যাপ্য)
বিধেয়পদ = স্বার্থপর ব্যক্তি (অব্যাপ্য)
Thanks For Reading: বাক্য থেকে বচনে রূপান্তর উদাহরণ | একাদশ শ্রেণীর দর্শন দ্বিতীয় সেমিস্টার
অরো পড়ুন
- পাশ্চাত্য নীতিবিদ্যা | একাদশ শ্রেণি দর্শন
- একাদশ শ্রেনীর এডুকেশন সেমিস্টার ২
- একাদশ শ্রেনীর রাষ্ট্রবিজ্ঞান সেমিস্টার ২
- একাদশ শ্রেনীর সংস্কৃত সেমিস্টার ২
- একাদশ শ্রেনীর ইতিহাস সেমিস্টার ২