অমাধ্যম অনুমান | একাদশ শ্রেণী দর্শন সেমিস্টার২

Class 11 Second Semester WBCHSE দর্শন সিলেবাস 2024-25 অনুযায়ী দর্শন শাস্ত্রের Unit –1 এ রয়েছে  অমাধ্যম অনুমান-আবর্তন, বিবর্তন ও সমবিবর্তন। আলোচনার এই পর্বে  একাদশ শ্রেণি দর্শন ২য় সেমিস্টার -এর খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয় পাশ্চাত্য যুক্তিবিদ্যা নিয়ে আজ আমরা আলোচনা করব । এই অংশটি থেকে তোমাদের Total 4 marks এর রয়েছ।

এই অংশে প্রথমে আমরা 3 marks এর ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন নিয়ে আলোচনা করবো এবং দ্বিতীয় অংশে আলোচনা করবো অমাধ্যম অনুমান থেকে কিছু লজিক। যেখানে রয়েছে-  আবর্তন করো , বিবর্তন করো, আবর্তনের বিবর্তন করো, বিবর্তনের আবর্তন করো, আবর্তন ও বিবর্তন করো, বিবর্তন ও আবর্তন করো, এবং সমবিবর্তন করো।

অমাধ্যম অনুমান একাদশ শ্রেণী দর্শন সেমিস্টার২
অমাধ্যম অনুমান একাদশ শ্রেণী দর্শন সেমিস্টার২

 

 

অমাধ্যম অনুমান | একাদশ শ্রেণী দর্শন সেমিস্টার ২

Marks -3

1. আবর্তন কাকে বলে ? আবর্তনের নিয়মগুলি লেখ ? O বচনের আবর্তন সম্ভব নয়   কেন ?

উত্তর।

আবর্তন কাকে বলে

যে অমাধ্যম অনুমানে বৈধ ভাবে আশ্রয় বাক্যের উদ্দেশ্য পদকে সিদ্ধান্তের বিধেয় এবং আশ্রয় বাক্যের বিধেয় উদ্দেশ্য পদকে সিদ্ধান্তে উদ্দেশ্য পদ হিসাবে রাখা হয় এবং আশ্রয় বাক্য ও সিদ্ধান্ত বাক্যের মধ্যে গুণগত কোনো পার্থক্য থাকে না তাকে আবর্তন বলে। যেমন –

I – কোনো কোনো মানুষ হয় জ্ঞানী ব্যক্তি (আবর্তনীয়)

অথএব, I –  কোনো কোনো জ্ঞানী ব্যক্তি হয় মানুষ (আবর্তিত)

আবর্তনের নিয়ম

1.  আশ্রয় বাক্যের উদ্দেশ্য সিধান্তের বিধেয় হবে।

2. আশ্রয় বাক্যের বিধেয় সিধান্তের উদ্দেশ্য হবে।

3. আশ্রয় বাক্য ও সিধান্তের গুন অভিন্ন হবে। অর্থাৎ আশ্রয় বাক্য সদর্থক হলে সিদ্ধান্ত সদর্থক হবে। এবং আশ্রয় বাক্য নঞর্থক হলে সিদ্ধান্ত নঞর্থক হবে।

4.  যে পদ আশ্রয় বাক্যে ব্যপ্য নয় সে পদ সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হতে পারে না। আবর্তনের নিয়ম অনুযায়ী O বচনকে আবর্তিত করা যায় না। কেননা সেক্ষেত্রে আবর্তনের চতুর্থ নিয়ম লঙ্ঘিত হয়। একটি উদাহরণের সাহায্যে বিষয়টি বোঝা যাক।

O –  কোনো কোনো মানুষ নয় পরিশ্রমী।

অথএব, O –  কোনো কোনো পরিশ্রমী ব্যক্তি নয় মানুষ।

এক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে যে আশ্রয় বাক্যে মানুষ পদটি ব্যাপ্য না হয়ে সিদ্ধান্ত বাক্যে ব্যপ্য হয়েছে। আবার সিদ্ধান্তটি যদি O বচন না হয়ে E বচন হত তাহলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হত। আবার সিদ্ধান্ত যদি A কিংবা I হতো তাহলে আবর্তনে তৃতীয় নিয়মটি লঙ্ঘিত হত। সুতরাং সিদ্ধান্ত করতে হয় যে O বচনের আবর্তন সম্ভব নয়।

 

2. সরল আবর্তন কাকে বলে ? A বচনের সরল আবর্তন কী সম্ভব ?

উত্তর।

সরল আবর্তন কাকে বলে

যে আবর্তনের আশ্রয় বাক্য সিদ্ধান্ত বাক্যের পরিমান এক থাকে তাকে বলা হয় সরল আবর্তন বা সমআবর্তন। অর্থাৎ সরল আবর্তনে আশ্রয় বাক্য সামান্য হলে সিদ্ধান্ত সামান্য হবে। আবার আশ্রয় বাক্য বিশেষ হলে সিদ্ধান্ত বিশেষ হবে।

A বচনের সরল আবর্তন কী সম্ভব

গতানুগতিক যুক্তি বিজ্ঞানে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে (সংজ্ঞার্থজ্ঞাপন, বচনের উদ্দেশ্য পদ ও বিধেয় পদে ব্যক্তার্থ অভিন্ন) A বচনের সরল আবর্তন স্বীকার করা হয়েছে। আধুনিক যুক্তিবিজ্ঞানীরাও এই বিশেষ ক্ষেত্র গুলিকে A বচনের সরল আবর্তন স্বীকার করেছেন। কেননা এক্ষেত্রে সাত্ত্বিকতা দোষ ঘটে না।

উপরিউক্ত বিশেষ ক্ষেত্র গুলি ছাড়া অন্যান্য ক্ষেত্রে A বচনে সরল আবর্তন বৈধ হতে পারে না। কেননা আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি এক্ষেত্রে লঙ্ঘিত হয়। আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি হল আশ্রয় বাক্যে যে পদ ব্যপ্য হয় সিদ্ধান্তে সে পদ ব্যপ্য হতে পারে না। একটি উদাহরণের সাহায্যে দেখা যাক যে A বচনের সরল আবর্তন করলে কীভাবে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। যেমন –

A –  সকল কবি হয় মানুষ (আবর্তনীয়)

অথএব, A – সকল মানুষ হয় কবি (আবর্তিত)

উপরিউক্ত যুক্তিটি অবৈধ। কারণ এখানে আবর্তনের চতুর্থ নিয়ম লঙ্ঘন করেছে। যেহেতু এখানে ‘মানুষ’ পদটি আশ্রয় বাক্যের বিধেয় স্থানে থেকে অব্যপ্য হয়েও সিদ্ধান্ত বাক্যের বিধেয় পদ হিসাবে ব্যপ্য হয়নি। সুতরাং সাধারণ ক্ষেত্রে  A বচনের সরল আবর্তন সম্ভব নয়।

 

3. বিবর্তন কাকে বলে ? বিবর্তনের নিয়ম গুলি লেখ ?

উত্তর।

বিবর্তন কাকে বলে

যে অমাধ্যম অনুমানে আশ্রয় বাক্যের উদ্দেশ্য পদকে সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্য পদ হিসাবে রাখা হয়, আশ্রয় বাক্যের বিধেয় পদের বিরুদ্ধ পদকে সিদ্ধান্তের বিধেয় পদ হিসাবে রাখা হয় এবং আশ্রয় বাক্য ও সিদ্ধান্তের মধ্যে গুণগত পার্থক্য থাকলেও পরিমাণগত পার্থক্য থাকলেও পরিমাণগত পার্থক্য থাকে না, তাকে বিবর্তন বলে। যেমন –

A –  সকল সৎ ব্যক্তি হয় সুখী ব্যক্তি (বিবর্তনীয়)

অথএব,       E –  কোনো সৎ ব্যক্তি নয় অসুখী ব্যক্তি (বিবর্তিত)

বিবর্তনের নিয়ম 

1.  বিবর্তনের ক্ষেত্রে আশ্রয় বাক্য ও সিদ্ধান্তের উদ্দেশ্যপদ এক থাকে।

2.  আশ্রয় বাক্যের বিধেয় পদের বিরুদ্ধ পদ সিদ্ধান্তের বিধেয় হয়।

3. আশ্রয় বাক্য ও সিদ্ধান্তের মধ্যে গুণগত পার্থক্য থাকে। অর্থাৎ আশ্রয় বাক্য সদর্থক হলে সিদ্ধান্ত নঞর্থক হয় এবং আশ্রয় বাক্য নঞর্থক হলে সিদ্ধান্ত সদর্থক হয়।

4. আশ্রয় বাক্য ও সিদ্ধান্তের পরিমাণ এক থাকে। অর্থাৎ আশ্রয় বাক্য সামান্য হলে সিদ্ধান্ত সামান্য হয়। এবং আশ্রয় বাক্য বিশেষ হলে সিদ্ধান্ত বিশেষ হয়।


নীচের বাক্যগুলির আবর্তন ও বিবর্তন করোঃ

 

1.  সাধারণত মানুষ হয় দয়ালু।

উত্তর।

I- কোনো কোনো মানুষ হয় দয়ালু ব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)

ஃ I- কোনো কোনো দয়ালু ব্যক্তি হয় মানুষ (আবর্তিত)

ஃ O- কোনো কোনো মানুষ নয় অ -দয়ালু ব্যক্তি (বিবর্তিত)

 

2. বৃত্তাকার বর্গক্ষেত্র নেই।

উত্তর।

E- কোনো বর্গক্ষেত্র নয় বৃত্তাকার ক্ষেত্রে (বচনে রূপান্তর)

ஃ E- কোনো বৃত্তাকার ক্ষেত্রে নয় বর্গক্ষেত্র (আবর্তিত)

ஃ A- সকল বর্গক্ষেত্র হয় অ -বৃত্তাকার ক্ষেত্রে (বিবর্তিত)

 

3. সব সাধু ধার্মিক নয়।

উত্তর।

O- কোনো কোনো সাধু নয় ধার্মিক ব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)

ஃ ‘O’- বচনের আবর্তন সম্ভব নয়। কেননা, এখানে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়ে থাকে।

ஃ I- কোনো কোনো সাধু নয় অ – ধার্মিক ব্যক্তি (বিবর্তিত)

 

4. প্রত্যেক কবি হন দার্শনিক ।

উত্তর।

A- সকল কবি হয় দার্শনিক (বচনে রূপান্তর)

ஃ I- কোনো কোনো দার্শনিক হয় কবি।

ஃ E- কোনো কবি নয় অ – দার্শনিক (বিবর্তিত)

 

5. সাদা বাঘ আছে।

উত্তর।

I- কোনো কোনো বাঘ হয় সাদা প্রাণী (বচনে রূপান্তর)

ஃ O- কোনো কোনো বাঘ নয় অ- সাদা প্রাণী (বিবর্তিত)

ஃ O- বচনের আবর্তন সম্ভব নয়। কেননা, এক্ষেত্রে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্গিত

 

6. অমানুষ কবি নেই।

উত্তর।

E- কোনো কবি নয় অ -মানুষ (বচনে রূপান্তর)

ஃ A- সকল কবি হয় মানুষ (বিবর্তিত)

ஃ I- কোনো কোনো মানুষ হয় কবি (বিবর্তিতের আবর্তিত)

 

7. মানুষ মাত্রই পরিশ্রমী নয়।

উত্তর।

O- কোনো কোনো মানুষ নয় পরিশ্রমী (বচনে রূপান্তর)

ஃ I- কোনো কোনো মানুষ হয় অ- পরিশ্রমী (বিবর্তিত)

ஃ I- কোনো কোনো অ- পরিশ্রমী ব্যক্তি হয় মানুষ (বিবর্ততের আবর্তিত)

 

8.  প্রত্যেক মানুষ মরণশীল।

উত্তর।

A- সকল মানুষ হয় মরণশীল প্রাণী (বচনে রূপান্তর)

ஃ E- কোনো কোনো মানুষ নয় অ- মরণশীল প্রাণী (বিবর্তিত)

ஃ E- কোনো অ- মরণশীল প্রাণী নয় মানুষ (বিবর্ততের আবর্তিত)

 

9. কোনো ছাত্রই নাটকে অংশগ্রহণ করতে পারবে না।

উত্তর।

O- কোনো ছাত্র নয় নাটকে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)

ஃ সকল ছাত্র হয় অ-নাটকে অংশগ্রহণকারী ব্যক্তি (বিবর্তিত)

 

10. সব বিজ্ঞানীরা সৎ নন।

উত্তর।

O- কোনো কোনো বিজ্ঞানী নয় সৎব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)

ஃ I- কোনো কোনো বিজ্ঞানী হয় অসৎব্যক্তি (বিবর্তিত)

 

11. সব ভাল যার শেষ ভালো।

উত্তর।

A- সকল বিষয় যার শেষ ভালো হয় এমন বিষয় যার সব ভালো। (বচনে রূপান্তর)

ஃ E- কোনো বিষয় যার শেষ ভালো নয় এমন বিষয় যার সব অ-ভালো। (বিবর্তিত)

 

12. খুব অল্পসংখ্যক মানুষই স্বার্থপর নয়।

উত্তর।

কোনো কোনো মানুষ হয় স্বার্থপরব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)

কোনো কোনো মানুষ নয় অ-স্বার্থপরব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

13. সৈনিকরা অবশ্যই দেশপ্রেমিক।

উত্তর।

A -সকল সৈনিক হয় দেশপ্রেমিক ব্যক্তি। (বচনে রূপান্তর)

ஃ I – কোনো দেশপ্রেমিক ব্যক্তি হয় সৈনিক (আবর্তিত)

 

14. সাদা বাঘ আছে।

উত্তর।

I- কোনো বাঘ হয় সাদা প্রাণী (বচনে রূপান্তর)

ஃ I – কোনো সাদা প্রাণী হয় বাঘ (আবর্তিত)

 

15. লাল সাদা নয়।

উত্তর।

E – কোনো লাল বস্তু নয় সাদা বস্তু। (বচনে রূপান্তর)

ஃ E- কোনো সাদা বস্তু নয় লালবস্তু (আবর্তিত)

 

16. চকচক করে এমন সকল বস্তু হয় সোনা নয়।

উত্তর।

O- কোনো চকচকে বস্তু নয় সোনা। (বচনে রূপান্তর)

ஃ O – বচনের আবর্তন সম্ভব নয়। কেননা এখানে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়।

 

17. (অ) P ই কেবল S হতে পারে।

উত্তর।

A – সকল P হয় S (বচনে রূপান্তর)

ஃ E – কোনো P নয় অ -S (বিবর্তিত)

ஃ E – কোনো অ -S নয় P (বিবর্তিতের আবর্তিত)

 

18. (আ) কোনো কিছুই যুগপৎ উত্তেজক ও নিরাপদ নয়।

উত্তর।

E- কোনো উত্তেজক বস্তু নয় নিরাপদ বস্তু (বচনে রূপান্তর)

ஃ A – সকল উত্তেজক বস্তু হয় অ -নিরাপদ বস্তু (বিবর্তিত)

ஃ I – কোনো কোনো অ – নিরাপদ বস্তু হয় উত্তেজক বস্তু (বিবর্তিতের আবর্তিত)

 

19. (ই) দয়ালু চিকিৎসক আছেন।

উত্তর।

I -কোনো কোনো চিকিৎসক হয় দয়ালু ব্যক্তি (বচনে রূপান্তর)

ஃ O – কোনো কোনো চিকিৎসক হয় দয়ালু ব্যক্তি (বিবর্তিত)

ஃ O বচনের আবর্তন সম্ভব নয়, কেননা এখানে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়।

 

20. কদাচিৎ চিকিৎসকেরা আবেগপ্রবণ।

উত্তর।

O- কোনো কোনো চিকিৎসক নয় আবেগপ্রবন (বচনে রূপান্তর)।

ஃ বচনের আবর্তন সম্ভব নয়। কেন না এখানে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়।

ஃ I – কোনো কোনো চিকিৎসক হয় অ – আবেগপ্রবণ (বিবর্তিত)।

 

21. প্রত্যেক কবি হয় দার্শনিক ।

উত্তর।

A – সকল কবি হয় দার্শনিক (বচনে রূপান্তর)।

I – কোনো কোনো দার্শনিক হয় কবি (আবর্তিত)।

ஃ E – কোনো কবি নয় অ- দার্শনিক (বিবর্তিত)।

 

22. জড়বাদীরা আস্তিক নন।

উত্তর।

E – কোনো জড়বাদী নয় আস্তিক (বচনে রূপান্তর)

ஃ E – কোনো আস্তিক নয় জড়বাদী (আবর্তিত)

ஃ A- সকল জড়বাদী হয় অ- আস্তিক (বিবর্তিত)।

 

23. বেশিরভাগ লোক কুসংস্কারাচ্ছন্ন।

উত্তর।

I – কোনো কোনো লোক হয় কুসংস্কারাচ্ছন্ন।

ஃ I- কোনো কোনো কুসংস্কারাচ্ছন্ন ব্যক্তি হয় লোক (আবর্তিত)

ஃ O – কোনো কোনো লোক নয় অ- কুসংস্কারাচ্ছন্ন।

 

24. শতকরা 75 শতাংশ ব্যবসায়ীই সৎ।

উত্তর।

I- কোনো কোনো ব্যবসায়ী হয় সৎ ব্যক্তি। (বচনে রূপান্তর)

ஃ O- কোনো কোনো ব্যবসায়ী নয় অ-সৎ ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

ஃ এক্ষেত্রে বিবর্তিত বচনটি যেহেতু O হয়েছে তাই বচনটির আবর্তন সম্ভব নয়।

 

25. সব শিক্ষিত মানুষ ভদ্র নন।

উত্তর।

O- কোনো কোনো শিক্ষিত মানুষ নয় ভদ্র ব্যক্তি। (বচনে রূপান্তর)

ஃ I- কোনো কোনো শিক্ষিত মানুষ হয় অ- ভদ্র ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

ஃ I- কোনো কোনো অ- ভদ্র ব্যক্তি হয় শিক্ষিত ব্যক্তি। (বিবর্তিতের আবর্তিত)

 

26. নিঃস্বার্থ মানুষ নেই।

উত্তর।

E- কোনো মানুষ হয় নিঃস্বার্থ ব্যক্তি। (বচনে রূপান্তর)

ஃ A – সকল মানুষ হয় অ- নিঃস্বার্থ ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

ஃ I- কোনো কোনো অ-নিঃস্বার্থ ব্যক্তি হয় মানুষ। (বিবর্তিতের আবর্তিত)

 

27. যে কোন বিজ্ঞানের ছাত্রই এইপ্রশ্নের উত্তর জানে।

উত্তর।

A – সকল বিজ্ঞানের ছাত্র নয় এমন ব্যক্তি যারা এই প্রশ্নের উত্তর জানে। (বচনে রূপান্তরিত)

ஃ E- কোনো বিজ্ঞানের ছাত্র নয় এমন ব্যক্তি যারা এই প্রশ্নের উত্তর ও-জানে। (বিবর্তিত)

ஃ E- কোনো ব্যক্তি যারা এই প্রশ্নের উত্তর ও-জানে নয় বিজ্ঞানের ছাত্র। (বিবর্তিত আবর্তিত)


 

নিম্নলিখিত বাক্যগুলি আদর্শ আকারে রূপান্তরিত করো এবং আবর্তন ও বিবর্তন করোঃ 

 

1.  সাধারণত মানুষ হয় দয়ালু।

উত্তর।

L.F – I – কোন কোন মানুষ হয় দয়ালু ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

অথএব, I – কোন কোন দয়ালু ব্যক্তি হয় মানুষ। (আবর্তিত)

 

L.F – I – কোন কোন মানুষ হয় দয়ালু ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

অথএব, কোন কোন মানুষ নয় অ – দয়ালু ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

2. শুধু ধার্মিকেরা সুখী।

উত্তর।

L.F – A- সকল ধার্মিক ব্যক্তি হয় সুখী ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

অথএব, I- কোন কোন সুখী ব্যক্তি হয় ধার্মিক ব্যক্তি । (আবর্তিত)

 

L.F – A- সকল ধার্মিক ব্যক্তি হয় সুখী ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

অথএব, কোন ধার্মিক ব্যক্তি নয় অ – সুখী ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

3. বেশিরভাগ ছাত্রই তর্কবিদ্যা বোঝে।

উত্তর।

L.F –  I- কোন কোন ছাত্র হয় তর্কবিদ্যা বোঝা ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

অথএব, I- কোন কোন তর্কবিদ্যা বোঝা ব্যক্তি হয় ছাত্র। (আবর্তিত)

 

L.F –  I- কোন কোন ছাত্র হয় তর্কবিদ্যা বোঝা ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

অথএব, O- কোন কোন ছাত্র নয় অ- তর্কবিদ্যা বোঝা ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

4. মার্কসবাদীরা কদাচিৎ ঈশ্বরবিশ্বাসী নয়।

উত্তর।

L.F – I-  কোন কোন মার্কসবাদী হয় ঈশ্বরবিশ্বাসী। (আবর্তনীয়)

অথএব, I – কোন কোন ঈশ্বরবিশ্বাসী হয় মার্কসবাদী। (আবর্তিত)

 

L.F –  I – কোন কোন মার্কসবাদী হয় ঈশ্বরবিশ্বাসী। (বিবর্তনীয়)

অথএব, O- কোন কোন মার্কসবাদী নয় অ- ঈশ্বরবিশ্বাসী। (বিবর্তিত)

 

5. দার্শনিকরা সর্বদা উদাসীন।

উত্তর।

L.F – A-  সকল দার্শনিক হয় উদাসীন ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

অথএব, I- কোন কোন উদাসীন ব্যক্তি হয় দার্শনিক। (আবর্তিত)

 

L.F – A-  সকল দার্শনিক হয় উদাসীন ব্যক্তি।  (বিবর্তনীয়)

অথএব, E- কোন দার্শনিক নয় অ – উদাসীন ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

6. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতের জাতীয় কবি।

উত্তর।

L.F – A-  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হন ভারতের জাতীয় কবি। (আবর্তনীয়)

অথএব, A- ভারতের জাতীয় কবি হন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর । (আবর্তিত)

 

L.F – A-  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর হন ভারতের জাতীয় কবি। (বিবর্তনীয়)

অথএব, L.F – E-  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নয় ভারতের অ- জাতীয় কবি। (বিবর্তিত)

 

7. ভাববাদী দার্শনিক আছেন।

উত্তর।

L.F –  I-  কোন কোন দার্শনিক হয় ভাববাদী। (আবর্তনীয়)

অথএব,   I-  কোন কোন ভাববাদী হয় দার্শনিক। (আবর্তিত)

 

L.F – I-  কোন কোন দার্শনিক হয় ভাববাদী। (বিবর্তনীয়)

অথএব, O-  কোন কোন দার্শনিক নয় অ- ভাববাদী।

 

8. দেবতারা দানব নয়।

উত্তর।

L.F – E – কোন দেবতা নয় দানব। (আবর্তনীয়)

অথএব, E – কোন দানব নয় দেবতা ।  (আবর্তিত)

 

L.F –  E – কোন দেবতা নয় দানব। (বিবর্তনীয়)

অথএব, A – সকল দেবতা হয় অ- দানব। (বিবর্তিত)

 

9. কিছু ছাত্র মেধাবী নয়।

উত্তর।

L.F –  O – কোন কোন ছাত্র নয় মেধাবী ছাত্র। (আবর্তনীয়)

O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F –  O – কোন কোন ছাত্র নয় মেধাবী ছাত্র। (বিবর্তনীয়)

অথএব, I – কোন কোন ছাত্র হয় অ- মেধাবী ছাত্র।  (বিবর্তিত)

 

10. একমাত্র মেয়েরাই ভালো পড়াতে পারে।

উত্তর।

L.F – A-   সকল ভালো পড়াতে পারা ব্যক্তি হয় মেয়ে।  (আবর্তনীয়)

ஃ I-  কোন কোন মেয়ে হয় ভালো পড়াতে পারা ব্যক্তি। (আবর্তিত)

 

L.F – A-   সকল ভালো পড়াতে পারা ব্যক্তি হয় মেয়ে। (বিবর্তনীয়)

ஃ E – কোন ভালো পড়াতে পারা ব্যক্তি নয় অ – মেয়ে। (বিবর্তিত)

 

11. সব সাধু ধার্মিক নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোনো কোনো সাধু নয় ধার্মিক ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোনো কোনো সাধু নয় ধার্মিক ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ I- কোনো কোনো সাধু নয় অ – ধার্মিক ব্যক্তি (বিবর্তিত)

 

12. কেবলমাত্র ছাত্ররাই উপস্থিত আছে।

উত্তর।

L.F – A- সকল উপস্থিত ব্যক্তি হয় ছাত্র। (আবর্তনীয়)

ஃ I-  কোন কোন ছাত্র হয় উপস্থিত ব্যক্তি। (আবর্তিত)

 

L.F – A- সকল উপস্থিত ব্যক্তি হয় ছাত্র। (বিবর্তনীয়)

ஃ  E – কোন কোন উপস্থিত ব্যক্তি হয় অ– ছাত্র। (বিবর্তিত)

 

13. কোনো পাখি স্তন্যপায়ী নয়।

উত্তর।

L.F – E – কোন পাখি নয় স্তন্যপায়ী প্রানী। (আবর্তনীয়)

ஃ E – কোন স্তন্যপায়ী প্রানী নয় পাখি। (আবর্তিত)

 

L.F – E – কোন পাখি নয় স্তন্যপায়ী প্রানী। (বিবর্তনীয়)

ஃ A – সকল পাখি হয় অ- স্তন্যপায়ী প্রানী। (বিবর্তিত)

 

14. কলকাতা বড়ো শহর।

উত্তর।

L.F – A- কলকাতা হয় বড়ো শহর। (আবর্তনীয়)

ஃ A – বড়ো শহর হয় কলকাতা। (আবর্তিত)

 

L.F – A- কলকাতা হয় বড়ো শহর। (বিবর্তনীয়)

ஃ E – কলকাতা নয় অ- বড়ো শহর। (বিবর্তিত)

 

15. যথা ধর্ম তথা জয়।

উত্তর।

L.F – A- সকল ধর্মের ক্ষেত্র হয় জয়ের ক্ষেত্র । (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন জয়ের ক্ষেত্র হয় ধর্মের ক্ষেত্র। (আবর্তিত)

 

L.F – A- সকল ধর্মের ক্ষেত্র হয় জয়ের ক্ষেত্র । (বিবর্তনীয়)

ஃ E – কোন ধর্মের ক্ষেত্র নয় অ- জয়ের ক্ষেত্র। (বিবর্তিত)

 

16. ব্যবসায়ীরা কদাচিৎ সৎ।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন ব্যবসায়ী হয় সৎ ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন সৎ ব্যক্তি হয় ব্যবসায়ী। (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন ব্যবসায়ী হয় সৎ ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ O-    কোন কোন ব্যবসায়ী নয় অ- সৎ ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

17. অসৎ লোক কখনোই বিশ্বাসযোগ্য হতে পারে না।

উত্তর।

L.F – E – কোন অসৎ লোক নয় বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ E – কোন বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি নয় অসৎ লোক। (আবর্তিত)

 

L.F – E – কোন অসৎ লোক নয় বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ A- সকল অসৎ লোক হয় অ- বিশ্বাসযোগ্য ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

18. কিছু কিছু ছাত্র বিতর্কে দক্ষ।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন ছাত্র হয় বিতর্কে দক্ষ ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন বিতর্কে দক্ষ ব্যক্তি হয় ছাত্র । (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন ছাত্র হয় বিতর্কে দক্ষ ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ O- কোন কোন ছাত্র নয় বিতর্কে অ- দক্ষ ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

19. ভারতীয়রা ধার্মিক।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন ধার্মিক ব্যক্তি হয় ভারতীয়। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন ধার্মিক ব্যক্তি হয় ভারতীয়। (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন ধার্মিক ব্যক্তি হয় ভারতীয়। (বিবর্তনীয়)

ஃ O- কোন কোন ধার্মিক ব্যক্তি নয় অ- ভারতীয়। (বিবর্তিত)

 

20. রাজনীতিবিদরা সবাই অসৎ নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন রাজনীতিবিদ নয় অসৎ ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন রাজনীতিবিদ নয় অসৎ ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন রাজনীতিবিদ হয় অ- অসৎ ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

21. মানবতা বিভাগের ছাত্রছাত্রীরা সাধারণত কল্পনাপ্রবণ।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন মানবতা বিভাগের ছাত্রছাত্রী হয় কল্পনাপ্রবণ। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন কল্পনাপ্রবণ হয় মানবতা বিভাগের ছাত্রছাত্রী। (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন মানবতা বিভাগের ছাত্রছাত্রী হয় কল্পনাপ্রবণ। (বিবর্তনীয়)

ஃ O- কোন কোন মানবতা বিভাগের ছাত্রছাত্রী হয়  অ- কল্পনাপ্রবণ। (বিবর্তিত)

 

22. সাপ শীতল রক্তের প্রাণী।

উত্তর।

L.F – A- সকল সাপ হয় শীতল রক্তের প্রানী। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন শীতল রক্তের প্রানী হয় সাপ। (আবর্তিত)

 

L.F – A- সকল সাপ হয় শীতল রক্তের প্রানী। (বিবর্তনীয়)

ஃ E- কোন সাপ নয় অ- শীতল রক্তের প্রানী। (বিবর্তিত)

 

23. কিছু ফুল সুগন্ধযুক্ত।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন ফুল হয় সুগন্ধযুক্ত ফুল। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন সুগন্ধযুক্ত ফুল হয় ফুল। (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন ফুল হয় সুগন্ধযুক্ত ফুল। (বিবর্তনীয়)

ஃ O- কোন কোন ফুল নয় অ- সুগন্ধযুক্ত ফুল। (বিবর্তিত)

 

24. সব মানুষ দার্শনিক নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন মানুষ নয় দার্শনিক। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন মানুষ নয় দার্শনিক। (বিবর্তনীয়)

ஃ  I- কোন কোন মানুষ হয় অ- দার্শনিক। (বিবর্তিত)

 

25. শান্ত হলেই ভদ্র হয় না।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন শান্ত ব্যক্তি নয় ভদ্র ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন শান্ত ব্যক্তি নয় ভদ্র ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ  I- কোন কোন শান্ত ব্যক্তি হয় অ- ভদ্র ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

26. সব শিক্ষিত মহিলা পরিশ্রম বিমুখ নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন শিক্ষিত মহিলা নয় পরিশ্রম বিমুখ ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন শিক্ষিত মহিলা নয় পরিশ্রম বিমুখ ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ  I- কোন কোন শিক্ষিত মহিলা হয় অ- পরিশ্রম বিমুখ ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

27. অধিকাংশ শিক্ষিত ব্যক্তি সাম্যবাদী।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন শিক্ষিত ব্যক্তি হয় সাম্যবাদী ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন সাম্যবাদী ব্যক্তি শিক্ষিত ব্যক্তি হয়। (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন শিক্ষিত ব্যক্তি হয় সাম্যবাদী ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ O- কোন কোন শিক্ষিত ব্যক্তি নয় অ- সাম্যবাদী ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

28. সৈনিকেরা বিশ্বাসঘাতক নয়।

উত্তর।

L.F – E – কোন সৈনিক নয় বিশ্বাসঘাতক ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ E – কোন বিশ্বাসঘাতক ব্যক্তি নয় সৈনিক। (আবর্তিত)

L.F – E – কোন সৈনিক নয় বিশ্বাসঘাতক ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ E – সকল সৈনিক হয় অ- বিশ্বাসঘাতক ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

29. সাপ মাত্রই বিষধর নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন সাপ নয় বিষধর প্রানী। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন সাপ নয় বিষধর প্রানী। (বিবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন সাপ হয় অ- বিষধর প্রানী। (বিবর্তিত)

 

30. শতকরা 75 ভাগ কবি ভাবুক হয়।

উত্তর।

L.F – I- কোন কোন কবি হয় ভাবুক ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন ভাবুক ব্যক্তি হয় কবি। (আবর্তিত)

 

L.F – I- কোন কোন কবি হয় ভাবুক ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ O- কোন কোন কবি নয় অ- ভাবুক ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

31. যে-কোনো মৃত্যু যন্ত্রণাদায়ক।

উত্তর।

L.F – A- সকল মৃত্যু হয় যন্ত্রণাদায়ক। (আবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন যন্ত্রনাদায়ক বিষয় হয় মৃত্যু। (আবর্তিত)

 

L.F – A- সকল মৃত্যু হয় যন্ত্রণাদায়ক। (বিবর্তনীয়)

ஃ E – কোন মৃত্যু নয় অ- যন্ত্রণাদায়ক। (বিবর্তিত)

 

32. 50% ছাত্র মনোযোগী নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন ছাত্র নয় মনোযোগী ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন ছাত্র নয় মনোযোগী ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন ছাত্র হয় অ- মনোযোগী ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 

33. সব ফুল লাল নয়।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন ফুল নয় লাল ফুল। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন ফুল নয় লাল ফুল। (বিবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন ফুল হয় অ- লাল ফুল। (বিবর্তিত)

 

34. খুব অল্প লোকই বুদ্ধিমান।

উত্তর।

L.F – O- কোন কোন লোক নয় বুদ্ধিমান ব্যক্তি। (আবর্তনীয়)

ஃ O – বচনের আবর্তন হয় না। কারণ O বচনের আবর্তন করলে আবর্তনের চতুর্থ নিয়মটি লঙ্ঘিত হয়। অর্থাৎ যে পদটি আশ্রয় বাক্যে ব্যাপ্য নয় সেই পদটি সিদ্ধান্তে ব্যাপ্য হয়ে যাবে।

 

L.F – O- কোন কোন লোক নয় বুদ্ধিমান ব্যক্তি। (বিবর্তনীয়)

ஃ I- কোন কোন লোক হয় অ- বুদ্ধিমান ব্যক্তি। (বিবর্তিত)

 


অরো পড়ুনঃ 


 

Leave a comment