দানবীর কর্ণ পাঠ্যাংশ ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নউত্তর

একাদশ শ্রেণীর দ্বিতীয় সেমিস্টারের সিলেবাস অনুযায়ী সংস্কৃতের গুরুত্বপূর্ণ  অংশগুলির একটি হল- দানবীর কর্ণ  নাট্যংশ । পূর্বেই এই পেজে, আমরা একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সমস্ত ছাত্রছাত্রীদের কথা মাথায় রেখে, অত্যন্ত সহজ সরল  বাংলা হরফে ও সংস্কৃত থেকে বাংলা ভাষায়, দানবীর কর্ণ নাট্যংশের বিষয়বস্তু ব্যাখা করা হয়েছে ।

এছাড়াও  দানবীর কর্ণ পাঠ্যাংশের থেকে 2 নম্বরের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর আলোচনা করা হয়েছে | আগত পরীক্ষার জন্য আলোচ্য এই সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর গুলি তোমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ । নীচে এই  দুইটি  পোস্টের লিঙ্ক দেওয়া হল ।  যারা এখনও পর্যন্ত  পোস্টগুলি দেখনি, তারা সেগুলি দেখে নিতে পারো । আশা করি, তোমাদের পরীক্ষার প্রস্তুতির জন্য খুবই সহায়ক হবে ।

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত সকল ছাত্রছাত্রীদের জন্য আজকের এই পর্বে  আমরা আলোচনা করতে চলেছি-দানবীর কর্ণ নাট্যংশের ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নউত্তর |তোমরা জানো যে এই অধ্যায় থেকে দুটি 5 marks-এর ব্যাখ্যামূলক প্রশ্ন আসবে ।

 সুতরাং আজকের এই উপস্থাপনার  class 11 Sanskrit-এর ছাত্রছাত্রীদের জন্য , আগত পরীক্ষায় সফল হওয়ার জন্য এই অধ্যায়টির প্রস্তুতি খুবই গুরুত্বপূর্ণ ।

  class 11 Sanskrit –সুবিধার্থে  আজকের এই আলোচ্য বিষয়- দানবীর কর্ণ পাঠ্যাংশের ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নউত্তর । 

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত | দানবীর কর্ণ পাঠ্যংশের ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নউত্তর |
একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত | দানবীর কর্ণ পাঠ্যংশের ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নউত্তর |

 

একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত | দানবীর কর্ণ পাঠ্যংশের ব্যাখ্যামূলক প্রশ্নউত্তর |

  

১. কর্ণের চরিত্র সংক্ষেপে বর্ণনা কর।  

উত্তরঃ মহাভারতের গৌরব উজ্জ্বল চরিত্রের মধ্যে কর্ণ চরিত্র অন্যতম। মহাকবি ভাসের লেখনীতেও তা স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ হয়ে রয়েছে কর্ণের নাম।

অভিজাতের গৌরব ও গর্ব থেকে চিরবঞ্চিত কর্ণ দৃপ্তপুরুষাকারের মূর্ত বিগ্রহ। তাঁর জীবনের মূল মন্ত্র ছিল “দৈবায়ওং কূলে জন্ম মদায়ওং তু পৌরুষম্‌।।” পৌরুষ দীপ্ত দেবদ্ধিজে ভক্তিমান, আত্মশক্তিতে দৃঢ়প্রত্যয় কর্ণ প্রার্থীর প্রার্থণা পূরণে, তিনি পৃথিবী জন্ম করে তা দান করতে প্রস্তুত – “তেন হি জিত্বা পৃথিবী দদামি” – এতে তাঁর যুদ্ধবীরত্বের পরিচয় পাওয়া যায়।

তিনি প্রজাপালক রাজার কর্তব্য সম্বন্ধে সচেতন। এ তাঁরই উক্তি “প্রজাপানমাত্রবুদ্ধ্যা হতেষু দেহেষু গুনা ধরন্তে। ”  অর্থাৎ প্রজাপালনই রাজার প্রধান ধর্ম।

গুণরাজির অক্ষয় সম্ভাবনার প্রতি তাঁর অবিচল বিশ্বাস ছিল।  সংসারে ধর্মের আদর্শই তাঁর জীবনের লক্ষ্য ছিল। দানের মত ধর্ম নেই। দানই মানুষকে অমর করে রাখে – “দৃতবং চদত্তং চ তথৈব তিষ্ঠাতি।” এটা কর্ণের সুদৃর উক্তি।

ব্রাহ্মনের প্রতি তাঁর অকুণ্ঠ শ্রদ্ধা ছিল। শুধু সেই কারলেই দানের প্রতিদান গ্রহণে অসম্মতি সত্ত্বেও তিনি দেবদূতের প্রস্তাবে সম্মতি জানিয়েছিলেন। তিনি কোন দিন ব্রাহ্মণ বাক্য আমান্য করেননি। তাঁর কথায়  –

“ব্রাহ্মণবচনমিতি।

নময়া অতিক্রান্তপূর্বম্‌।। ”

      তাঁর চরিত্রের সর্বাতিকায় মহত্ত্ব হল দানশীলতা। জীবন মরনের সন্ধিক্ষণে তাঁর সহজাত কবজকুণ্ডল তিনি  অম্লানবদনে ব্রাহ্মণের হাতে তুলে দিয়েছিলেন, সারথি মূল্যের নিষেধাজ্ঞা সত্ত্বেও এই দানশীলতার গৌরব তাকে যথার্থই  দানবীর করে তুলেছেন।

সুতরাং কর্ণের চরিত্র বিশ্লেষণ করে দেখা যায় যে, তিনি কেবল মহাবীর ছিলেন না, শ্রেষ্ঠ দানবীরও ছিলেন।

 

২. কর্ণ  ইন্দ্রকে কী কী দিতে চেয়েছিলেন ?  অথবা  কর্ণের বিপুল সম্পত্তির বর্ণনা দাও।

উত্তরঃ  কবিনাট্যকার ভাসের ‘কর্ণভারম্‌’  নাটকটি অপূর্ব নাট্যাভিনয়ের পরিচয় রেখেছে মহাবীর কর্ণ, যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এমন সময়ে দেবরাজ ইন্দ্র ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে কর্ণের কাছে এই বলে ভিক্ষা প্রার্থণা করলেন – “মহত্তরাং ভিক্ষাং যাচে। ” কর্ণ তখন বাহ্মণকে বিনীতিভাবে প্রণাম জানিয়ে ব্রাহ্মণকে ভিক্ষা দেওয়ার জন্য যে প্রস্তাব জানিয়েছিলেন তা হল –

প্রথম প্রস্তাব  – গুণযুক্ত অমৃততুল্য মধুর দুগ্ধধারা বর্ষণকারী, কান্তিযুক্ত পবিত্র, প্রার্থীগণের বিশেষভাবে কামনার বস্তু, সুবর্ণ মন্ডিত শৃঙ্গযুক্ত সহস্র গাভি দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু ব্রাক্ষণ তা নিতে অসম্মতি প্রকাশ করেন।

দ্বিতীয় প্রস্তাব – সূর্যের অস্তের তুল্য রাজকীয় ঐশ্বর্যের কারণ, সমস্ত নৃপতি কর্তৃক প্রশংসিত, কম্বোজ দেশীয়, উৎকৃষ্ট গুণযুক্ত, পবনের ন্যায় বেগযুক্ত ও যুদ্ধক্ষেত্রে কার্যসাধনকারী বহু সহস্র অশ্ব দিতে চেয়েছিলেন। কিন্তু এমন দানও মহত্তর না হওয়া। কর্ণ আরেকটি প্রস্তাব দেন।

তৃতীয় প্রস্তাব –মাদকারী দ্বারা পূর্ণ গন্তদেশ, শুভ্রনখ ও দন্তবিশিষ্ট, ভ্রমরেরা যাদের সেবা করে, পর্বতের ন্যায় বিশাল আকার বিশিষ্ট, মেঘের ন্যায় গম্ভীর গর্জনকারী ও যুদ্ধে আরিকূল বিনাশকারী বহু হাতি দান করতে চেয়েছিলেন।।

কর্ণ আবার সোনা, জয়করা পৃথিবী, অগ্নিষ্টোম যজ্ঞের ফল, এমনকি নিজের মস্তক দান করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু ব্রাহ্মণ কোন কিছুতেই রাজি না হওয়ায় তখন কর্ণ তাঁর দেহজাত কবজকুন্ডল সানন্দে দান করতে উদ্যত হলেন এবং ছদ্মবেশী ইন্দ্র সেই মহত্তর ভিক্ষা গ্রহণ করলেন।

 

৩. দেবরাজ ইন্দ্রের কীরূপ চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য পাওয়া যায় তা লেখ।

উত্তরঃ  কবিনাট্যকার ভাসের ‘দানবীরঃ কর্ণঃ’ নাট্যাংশ দেবরাজ ইন্দ্রের কিছু চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য ফুটে উঠেছে।

দেবরাজ ইন্দ্র দেবতাদের রাজা। অপর্যাপ্ত তাঁর ঐশ্বর্য, অফুরন্ত তাঁর বৈভব। যুদ্ধে অপ্রতিদ্বন্দ্বী অর্জুন তাঁর মানসপুত্র। অতএব ইন্দ্র তাঁর থেকেও বলীয়ান। দেবহস্তী ঐরাবতকে তাড়না করে ইন্দ্রের অঙ্গুলিগুলি কঠিন হয়ে গেছে। তিনি বৃত্রাসূরের ভাই পাকাসুরকে দমন করে কৃতিত্ব লাভ করেছেন।

“অনেকযজ্ঞাহুতিতর্পিতো দ্বিজৈঃ

কিরীটিমান দানবসঙ্গমর্দন।

সুরদ্ধিপাস্কালনকর্কশাঙগুলি।। ”

‘কিরীটিমান’ বলতে ইন্দ্রকে বোঝাচ্ছে। অর্জুনের অপর নাম কিরীটি, দানব যুদ্ধে বিজয়হেতু ইন্দ্র অর্জুনকে কিরীট দান করেন। সেই জন্য অর্জুনকে বলা হয় কিরীটি। আবার কিরীটি অর্থাৎ অর্জুন কুন্তীগর্ভজাত ইন্দ্রপুত্র। ‘কিরীটি নাম’ পদের দ্বারা দেবরাজ ইন্দ্রকে বোঝাছে।

দেবরাজ ইন্দ্র পুরন্দর, শত্রু প্রভৃতি নাম খ্যাত। ইনি বৃত্রাসূরকে বজ্রঅস্ত্রে বধ করেন। এঁর ঔরসে কুন্তীর গর্ভে অর্জুনের জন্ম হয়। কুরুক্ষেত্রের মহাসময়ে মহাবীর কর্ণের সঙ্গে প্রতিদ্বন্ধীতায় অর্জুনের জয়লাভের আশা ক্ষীন মনে হওয়ায় নিজপুত্র বিজয় লাভের উদ্দেশ্যে ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে কর্ণের সহজাত কবজ কুন্ডল ভিক্ষা করেন এবং প্রতিদানে কর্ণকে একাঘ্নী নামে শক্তি অস্ত্র প্রদান করেন। এতে দেবচরিত্রের অসামান্য মহিমাও গরিমাকে তিনি একবারে ধূলায় মিশিয়ে দেন। মিথ্যা ছলনা, কপটতা ও চক্রান্ত দেবরাজ ইন্দ্রের দেব চরিত্রকে সাধারণ মানব চরিত্রের চেয়েও হীনত্ত দীনতাকে  প্রকাশ করে।

তবে অপাতদৃষ্টিতে দেবরাজ ইন্দ্রের চরিত্রকে দীন ও স্বার্থপর মনে হলেও তাকে সম্পূর্ণভাবে দোষারোপ করা যায় না। করেন সমস্ত দেবতাদের ইচ্ছাকে চরিতার্থ করতে গিয়ে তিনি এইরূপ ব্যবহার করতে বাধ্য হয়েছিলেন।

 

 ৪. “বঞ্চিতঃ খলু ভাবন” – ‘ভাবন’ বলতে কাকে বোঝানো হয়েছে ? তিনি কী সত্যই বঞ্চিত হয়েছিলেন ?

অথবা কর্ণ কেন ভেবে ছিলেন যে তিনি দেবরাজকে কৃতার্থ করেছেন ?

উত্তরঃ  আলোচ্য অংশটি মহাকবি ভাস রচিত ‘কর্ণভারম্‌’ নাটকের অন্তর্গত “দানবীরঃ কর্ণঃ ” নামক নাট্যাংশ থেকে নেওয়া হয়েছে।

যখন ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে দেবরাজ ইন্দ্র কর্ণের কাছে কবজ কুন্ডল প্রার্থনা করলেন এবং আত্মরক্ষার অমোঘ বর্ম সেই কবজ কুন্ডল যখন কর্ণ অনায়াসে সশস্ত্র যে ব্রাহ্মণ বেশী ইন্দ্রকে দান করলেন। তখন কর্ণের সারথি শল্য উক্ত উক্তি করেছিলেন। এখানে ‘ভাবন’ বলতে দানবীর কর্ণকে বোঝানো হয়েছে।

আপাত দৃষ্টিতে বিচার করলে দেখাযায় যে, যুদ্ধের প্রাগ্‌মহুর্তে কর্ণের কবজ কুন্ডল দান করা উচিৎ হয়নি। কারণ কৃষ্ণের চক্রান্ত ও ইন্দ্রের ছলনা কর্ণকে সত্যই বঞ্চিত করেছে। তবে এটা তাৎক্ষনিকের জন্য সত্য বটে, কিন্তু যথার্থ সত্য নয়। কারণ সুরালোক অমরলোকের দেবরাজ ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে ভিক্ষা চাইতে এসেছেন নরলোকে মর্ত্য লোকের ক্ষুদ্র রাজ্য অঙ্গ দেশের এক সামান্য একজন রাজার কাছে।

এখানে কর্ণ হলেন দাতা ও ইন্দ্র হলেন গ্রহীতা। আপাত দৃষ্টিতে দাতাই শ্রেষ্ঠ। নিজ পুত্রের স্বার্থের জন্য দেবরাজ ইন্দ্রের কাজটি স্বার্থবন্দী, নিন্দার্থ। আর নিজের জীবন বিপন্ন করে কর্ণের দান প্রশংসার্থ। তাই কর্ণ বঞ্চিত হননি, বরং এই নরলোকে দানবীর কর্ণের নাম অমর হয়ে আছে। প্রকৃতপক্ষে তিনিই দেবরাজকে কৃতার্থ করেছেন।

 

৫. “মহত্তরং ভিক্ষাং যাচে” মহত্ত্বর ভিক্ষাটি কী ? এবং ভিক্ষাটি মহত্ত্বর কেন ছিল ?

উত্তরঃ মহাকবি ভাস রচিত দানবীর কর্ণ পাঠ্যাংশ ভগবান শ্রীকৃষ্ণের ছলনায় দেবরাজ ইন্দ্র ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে অঙ্গরাজা কর্ণের কাছে মহত্ত্বর ভিক্ষা প্রার্থনা করে ছিলেন। মহত্ত্বর ভিক্ষাটি হল কর্ণের জন্মজাত কবজ ও কুন্ডলদ্বয়।

সূর্য পুত্র অঙ্গরাজ কর্ণের জীবনের রক্ষাদাতা ছিল তার জন্মজাত কবজ ও কুন্ডলদ্বয় তা তিনি সূর্যদেবের আর্শীবাদে প্রাপ্ত ছিলেন। কর্ণের দেহে যতক্ষণ এই কবজ কুন্ডলদ্বয় থাকবে ততক্ষণ তাকে কোনো দেবতা বা কোনো অসুর যুদ্ধে, পরাজিত করতে পারবে না। – “দেবাসুরৈরপিন ভেদ্যাশিদং সহাস্ত্রৈর” অর্জুনকে যুদ্ধে জয়লাভ করতে হলে বচনের পরাজয় একান্ত কাম্য কিন্তু কর্ণের দেহে কবজ কুন্ডলদ্বয় থাকলে তার পরাজয় কখনই সম্ভব নয়। তাই ভগবান শ্রী কৃষ্ণের ছলনায় দেবরাজ ইন্দ্র ব্রাহ্মণের ছদ্মবেশে কর্ণের কাছে ভিক্ষাস্বরূপ কবজ কুন্ডলদ্বয় প্রার্থনা করেন।

অঙ্গরাজ কর্ণের মহত্ত্বর চারিত্রিক গুণ হল দানশীলতা তাই ব্রাহ্মণ যখন তার কবজ – কুন্ডলদ্বয় প্রার্থণা করেন তখন তিনি সাগ্রহে তা দান করতে সম্মত হন। তার মনে মুহুর্তের জানা সংকোচ বোধ এলে তিনি নিজেকে কুন্ডলদ্বয় তার জীবনের রক্ষা কবজ, সকল যুদ্ধে জয়ের কারণ তাই কুরুক্ষেত্রের সমরাঙ্গনে প্রবেশের পূর্বে তিনি যদি তা ব্রাহ্মণকে দান করেন তাহলে তার পরাজয় নিশ্চিত হবে।

অর্থাৎ কর্ণ যুদ্ধের পূর্বেই মৃত্যুকে স্বাদরে আহবান করলেন শল্যের আপত্তি সত্ত্বেত্ত তিনি দান করা থেকে নিজেকে বিরত রাখলেন না একজন মহা যোদ্ধাকে যুদ্ধে পরাজিত করার জন্য ছলনার আশ্রয় নিয়ে তার রক্ষা কবজ হরণ করা হয়। অর্থাৎ যুদ্ধের পূর্বে যোদ্ধার শক্তি হরণ করে তাকে পরাজিত করতে হয়। কর্ণের এই মহত্ত্বর চারিত্রিক গুণের কারণে তার দানকে মহত্ত্বর বলা হয়েছে।

 

Related Post :   দানবীর কর্ণ নাট্যংশের শব্দার্থ ও বঙ্গানুবাদ  | একাদশ শ্রেণীর সংস্কৃত |

                         দানবীর কর্ণ পাঠ্যাংশের 2 নম্বরের সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর |


আরো পড়ুন – 


 

Leave a comment